বাংলাদেশের-তৈরি-পোশাক

চাহিদা বেড়েছে তৈরি পোশাকের, নভেম্বর পর্যন্ত রপ্তানি প্রবৃদ্ধি ৬.৫%

রেকর্ড রপ্তানি আয়ের প্রত্যাশা

বড়দিন, নতুন বছর, শীত মৌসুম ঘিরে বিশ্ববাজারে ব্যাপক চাহিদা বেড়েছে বাংলাদেশের তৈরি পোশাকের। ইপিবির সবশেষ তথ্য বলছে, গেল বছরের তুলনায় এই নভেম্বর পর্যন্ত পোশাক রপ্তানির সার্বিক প্রবৃদ্ধি সাড়ে ছয় শতাংশ। শুধু নভেম্বরেই প্রবৃদ্ধি ১৬ শতাংশের বেশি। আগামীতে রেকর্ড রপ্তানি আয়ের প্রত্যাশা রপ্তানিকারকদের। অস্থিরতার মাঝেও রপ্তানি আয়ের এ প্রবৃদ্ধি দেশের জন্য ইতিবাচক বলছেন অর্থনীতিবিদরা।

দেশের তৈরি পোশাক রপ্তানি কমায় বিদেশের বাজারে প্রভাব পড়ছে

ইউরোপ-আমেরিকায় বাংলাদেশের তৈরি পোশাক রপ্তানি কমায় বাজারে প্রভাব পড়তে শুরু করেছে। এখন টেলিভিশনের পক্ষ থেকে কানাডায় বিভিন্ন প্রতিষ্ঠান ঘুরে দেখা গেছে, অন্যান্য বছরের তুলনায় এবার শীতকালীন পণ্য অনেকটাই কম। বিপরীতে বাজার সম্প্রসারণ করছে ভারত, চীন, ভিয়েতনামের মতো প্রতিদ্বন্দ্বি দেশগুলো। প্রবাসী বাংলাদেশিরা বলছেন, এভাবে চলতে থাকলে আধিপত্য কমবে 'মেইড ইন বাংলাদেশ' পোশাকের।

ভারতের কৌশল বাস্তবায়ন হলে দেশের পোশাক খাত ধ্বংসের মুখে পড়তো!

দেশের শীর্ষ রপ্তানি খাত তৈরি পোশাক সমৃদ্ধ হওয়ার পাশাপাশি গেল কয়েক বছর ধরে বাড়িয়েছে দুশ্চিন্তাও। যেখানে অন্যতম প্রভাবক হিসেবে কাজ করেছে প্রতিবেশি দেশ ভারত। নিজেদের পোশাক শিল্পকে এগিয়ে নিতে নজর দেয় বাংলাদেশের তৈরি পোশাকে। ভারতের বাজারে বাংলাদেশের পোশাকের প্রবেশাধিকার সীমিত করতে নেয়া হয় নানা কৌশল। তবে, সেসব কৌশল বাস্তবায়ন হলে দেশের পোশাক খাত ধ্বংসের মুখে পড়তো বলে দাবি অর্থনীতিবিদ ও খাত সংশ্লিষ্টদের।