অব্যাহত নদী ভাঙনে ছোট হয়ে আসছে দ্বীপ উপজেলা হাতিয়া
অব্যাহত নদী ভাঙনে ক্রমশ ছোট হয়ে আসছে নোয়াখালীর দ্বীপ উপজেলা হাতিয়া। প্রতিবছর বসতভিটা হারিয়ে চরাঞ্চলে মানবেতর জীবনযাপন করছে হাজারো পরিবার। যুগ যুগ ধরে চলে আসা এই ভাঙন ঠেকাতে কার্যকর উদ্যোগ না থাকায় হতাশ দ্বীপবাসী। দ্রুত টেকসই বাঁধ না দিলে বিশাল ভূখণ্ড বিলীনের শঙ্কা স্থানীয়দের।
নদী ভাঙনে নিঃস্ব ঝালকাঠির শতাধিক পরিবার
বছরের পর বছর নদী ভাঙনে নিঃস্ব হচ্ছেন ঝালকাঠির শতাধিক পরিবার। গত ২৫ বছরে দফায় দফায় বসতভিটা বদলাতে হয়েছে ক্ষতিগ্রস্তদের। বন্যা পরবর্তী সময়ের ভাঙনে এসব পরিবারের চোখে-মুখে এখন ভিটেমাটি হারানোর ভয়। পানি উন্নয়ন বোর্ড বলছে, ভাঙন রোধে অগ্রাধিকার ভিত্তিতে কিছু কাজ হাতে নেয়া হয়েছে।
অসময়ের নদী ভাঙনে টাঙ্গাইলে গৃহহীন অন্তত ১৫ পরিবার
টাঙ্গাইলের চরপৌলী এলাকায় অসময়ে যমুনায় তীব্র ভাঙন। বসতভিটা হারিয়ে দিশেহারা অন্তত ১৫ পরিবার। সারা দিন পার করছেন চরম আতঙ্কে। নিম্নমানের বস্তা দিয়ে বেড়িবাঁধ নির্মাণের অভিযোগ তাদের। ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারকে সহযোগিতার আশ্বাস দিয়েছে ইউএনও। আর পানি উন্নয়ন বোর্ড বলছে- ভাঙনের বিষয়ে ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষকে অবগত করা হয়েছে।
কাউনিয়ার একাধিক গ্রামে ভাঙন ঝুঁকি, আতঙ্কে হাজারো মানুষ
গতকাল (রোববার) থেকে বৃষ্টি না হওয়ায় কমেছে তিস্তার পানি। পানি নামতে শুরু করায় বাড়ি ফিরতে শুরু করেছেন মানুষ। তবে কিছু জায়গায় উজানের পানির তোড়ে ভেঙেছে বসতভিটা। রংপুরের কাউনিয়ার কয়েকটি গ্রামে দেখা দিয়েছে ভাঙন ঝুঁকি। আতঙ্কে দিন কাটচ্ছেন হাজারো মানুষ। সংকট সমাধানে তিস্তা নদী খনন, শাসন ও তীর রক্ষা বাঁধ নির্মাণের দাবি স্থানীয়দের।
ধারণার চেয়েও ভয়াবহ বন্যায় বিপর্যস্ত ফেনীর সাধারণ মানুষের জীবন
ফেনীতে এখন দু'চোখ যেদিকে যায় শুধু পানি আর পানি। সড়ক, ফসলের মাঠ, রাস্তা, অলিগলি, বসতভিটা সবই ডুবে আছে পানির নিচে। বিচ্ছিন্ন হয়ে পড়েছে যোগাযোগ ব্যবস্থা। সহায় সম্বল হারিয়ে বেশিরভাগই ছুটছেন নিরাপদ আশ্রয়ের খোঁজে।