ফসলি-জমি
শেরপুরের অবৈধভাবে চলছে বালু উত্তোলনের মহোৎসব

শেরপুরের অবৈধভাবে চলছে বালু উত্তোলনের মহোৎসব

শেরপুরের অবৈধভাবে চলছে বালু উত্তোলনের মহোৎসব। হুমকিতে সেতু, শিক্ষা প্রতিষ্ঠান, বসতভিটাসহ ফসলি জমি। স্থানীয় প্রশাসন বলছে, বারবার অভিযানেও বালু খেকোদের দৌরাত্ম্য থামানো যাচ্ছে না।

অবৈধ বালু উত্তোলনে ফেনীতে বাড়ছে নদী ভাঙন

অবৈধ বালু উত্তোলনে ফেনীতে বাড়ছে নদী ভাঙন

ফেনীতে অবাধে চলছে নদী থেকে বালু উত্তোলন। এতে বাড়ছে নদী ভাঙন। এজন্য প্রভাবশালী সিন্ডিকেটকে দুষছেন স্থানীয়রা। বলছেন, এভাবে বালু উত্তোলন অব্যাহত থাকলে নদীতে বিলীন হয়ে যাবে ঘরবাড়ি।

সড়ক বিভাগের অদূরদর্শিতায় জলাবদ্ধ শরীয়তপুরের শত শত হেক্টর ফসলি জমি

সড়ক বিভাগের অদূরদর্শিতায় জলাবদ্ধ শরীয়তপুরের শত শত হেক্টর ফসলি জমি

শরীয়তপুরে সড়ক বিভাগের অদূরদর্শিতায় জলাবদ্ধ শত শত হেক্টর ফসলি জমি। উন্নয়ন প্রকল্পের নামে খাল ভরাট করে রাস্তা ও সেতু নির্মাণ করায় এমন দশা। এতে চাষাবাদ করতে না পারায় ভোগান্তিতে কৃষকরা। অনাবাদী থাকায় বাধাগ্রস্ত হচ্ছে খাদ্য উৎপাদন। খাল বাঁচাতে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ নেয়ার আশ্বাস জনপদ বিভাগের।

খালের বিষাক্ত পানিতে নষ্ট হচ্ছে কুমিল্লার ফসলি জমি ও মাছের প্রজনন

খালের বিষাক্ত পানিতে নষ্ট হচ্ছে কুমিল্লার ফসলি জমি ও মাছের প্রজনন

কুমিল্লায় নগরীর খালের বিষাক্ত পানিতে নষ্ট হচ্ছে ফসলি জমি ও মাছের প্রজনন। কৃষকদের দাবি ইপিজেডের রাসায়নিক বর্জ্য এই পানি নষ্ট করছে। এদিকে ইপিজেড কর্তৃপক্ষের দাবি বর্জ্য পরিশোধনের মাধ্যমে পানি খালে ছাড়া হয়। তবে পরিবেশ কর্মীদের মতে খালের পানির উৎস মুখে পরিশোধন না হলে মানুষের জীবন জীবিকা ও জনস্বাস্থ্য হুমকির মুখে পড়বে।

সাতক্ষীরার পতিত জলাবদ্ধ জমিতে বাড়ছে পানিফল চাষ

সাতক্ষীরার পতিত জলাবদ্ধ জমিতে বাড়ছে পানিফল চাষ

উপকূলীয় জেলা সাতক্ষীরা মাছ উৎপাদনের জন্য বিখ্যাত হলেও বর্তমানে ফল উৎপাদনে ঝুঁকছেন অনেকেই। পতিত জলাবদ্ধ জমিতে বাড়ছে পানিফল চাষের পরিধি। চলতি বছর ১৩৬ হেক্টর জমিতে ৩ হাজার ৫০০ টন ফল উৎপাদনের লক্ষ্য। যেখান থেকে ৪২ কোটি টাকার ব্যবসার আশা।

পটুয়াখালীতে আবাদহীন ১৪ হাজার হেক্টর জমি, পিছিয়ে কৃষি অর্থনীতি

পটুয়াখালীতে আবাদহীন ১৪ হাজার হেক্টর জমি, পিছিয়ে কৃষি অর্থনীতি

দক্ষিণের জেলা পটুয়াখালী ধান উৎপাদনে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখলেও জলবায়ুর কারণে দিন দিন পিছিয়ে পড়ছে এখানকার অর্থনীতি। জলাবদ্ধতায় অনাবাদি হয়ে পড়েছে জেলার ১৪ হাজার হেক্টর ফসলি জমি। এতে ব্যাহত হবে আমন উৎপাদনের লক্ষ্যমাত্রা, অন্যদিকে পিছিয়ে পড়বে এখানকার কৃষি অর্থনীতি। এতে দুশ্চিন্তায় জেলার হাজারো কৃষক।

বন্যার পর কুমিল্লায় ফসলের বীজ ও চারা সংকটে কৃষক

বন্যার পর কুমিল্লায় ফসলের বীজ ও চারা সংকটে কৃষক

বন্যার দুই মাস পেরিয়ে গেলেও কুমিল্লার লাকসাম, মনোহরগঞ্জ ও লাঙ্গলকোট উপজেলার প্রায় দুই লাখ হেক্টর ফসলি জমি এখনও তলিয়ে আছে। যাতে নতুন করে ফসল আবাদ করতে পারছেন না চাষিরা। এদিকে, বালু জমে গোমতীর চরাঞ্চলের অধিকাংশ জমি হয়ে পড়েছে চাষাবাদের অনুপযোগী। এছাড়া বন্যাদুর্গত জেলার ১৪ উপজেলায় ফসলের বীজ ও চারা সংকটে অনাবাদি হয়ে পড়েছে চার লাখ হাজার হেক্টর ফসলি জমি।

জিকে সেচ প্রকল্পের বাঁধ ভেঙে প্লাবিত শত শত একর ফসলি জমি

জিকে সেচ প্রকল্পের বাঁধ ভেঙে প্লাবিত শত শত একর ফসলি জমি

চুয়াডাঙ্গার আলমডাঙ্গায় জিকে সেচ প্রকল্পের বাঁধ ভেঙে প্লাবিত হয়েছে চার গ্রামের শত শত একর ফসলি জমি। তীব্র স্রোতে ভেসে গেছে কৃষকদের জাগ দিয়ে রাখা পাট। চারদিন পার হলেও ভেঙে যাওয়া বাঁধ মেরামতে নেই দৃশ্যমান উদ্যোগ।

ব্রহ্মপুত্র নদের ভাঙনে বিলীন ঘরবাড়ি ও ফসলি জমি

ব্রহ্মপুত্র নদের ভাঙনে বিলীন ঘরবাড়ি ও ফসলি জমি

ময়মনসিংহে ‏ব্রহ্মপুত্র নদের ভাঙনে বিলীন হচ্ছে ঘরবাড়ি, গাছপালা ও বিস্তীর্ণ ফসলি জমি। ভাঙনে গৃহহীন হয়ে পড়েছেন তিন উপজেলার অসংখ্য পরিবার। চরম অনিশ্চয়তায় দিন কাটছে ভাঙন কবলিত এলাকার মানুষের। এ অবস্থায় ভাঙনরোধে দ্রুত স্থায়ী প্রতিরক্ষা বাঁধ নির্মাণের দাবি স্থানীয়দের। এদিকে ভাঙনে ভিটেমাটি হারানোদের পুনর্বাসনের ব্যবস্থা করার আশ্বাস দিয়েছেন জেলা প্রশাসক।

দেশের উত্তর-পশ্চিমাঞ্চলে বন্যা পরিস্থিতির অবনতি

দেশের উত্তর-পশ্চিমাঞ্চলে বন্যা পরিস্থিতির অবনতি

দেশের উত্তর-পশ্চিমাঞ্চলের জেলাগুলোতে বন্যা পরিস্থিতি ক্রমেই অবনতি হচ্ছে। টানা বৃষ্টি ও ঢলের জলে ডুবছে একের পর এক নিম্নাঞ্চল। বানভাসি মানুষের বাড়ছে দুর্ভোগ। এরই মধ্যে বন্যার কবলে পড়েছে বগুড়ার সারিয়াকান্দি, সোনাতলা এবং ধুনোটসহ বেশকিছু এলাকা। একই অবস্থা কুড়িগ্রামেও বিরাজ করেছে। বন্যার পানিতে ডুবেছে বিস্তীর্ণ চরাঞ্চল। ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে বিঘার পর বিঘা ফসলের ক্ষেত।

নওগাঁয় কমছে ফসলি জমি, কৃষক ঝুঁকছে মাছ চাষে

নওগাঁয় কমছে ফসলি জমি, কৃষক ঝুঁকছে মাছ চাষে

শস্য ভান্ডার খ্যাত নওগাঁয় কমছে ফসলি জমি। ধানের চেয়ে মাছ চাষ লাভজনক হওয়ায় পুকুর খননের দিকে ঝুঁকছেন চাষিরা। এতে তৈরি হচ্ছে খাদ্য ঘাটতির শঙ্কা।

গরমে বোরো রক্ষায় হিমশিম পশ্চিমবঙ্গের কৃষক

গরমে বোরো রক্ষায় হিমশিম পশ্চিমবঙ্গের কৃষক

বৈশাখের কাঠফাটা রোদে শুকিয়ে যাচ্ছে ভারতের পশ্চিমবঙ্গের বিঘার পর বিঘা ফসলি জমি। তীব্র রোদে জমির ফসল ভালো রাখতে দিতে হচ্ছে অতিরিক্তি পানি সেচ। এতে বাড়ছে খরচ। খরচ বাড়লেও বাড়েনি প্রান্তিক কৃষকের ফসলের দর। এ নিয়ে কষ্টে জীবন পার করছেন তারা।