পৃথিবী
৭০ বছরে বেড়েছে কৃত্রিম উপগ্রহের সংখ্যা; আশীর্বাদ নাকি আশঙ্কা

৭০ বছরে বেড়েছে কৃত্রিম উপগ্রহের সংখ্যা; আশীর্বাদ নাকি আশঙ্কা

একসময় যখন স্পেস এজ বা মহাকাশ যুগ শুরু হয়েছিল তখন পৃথিবীর চারপাশে ঘুরছিল হাতে গোনা কয়েকটা স্যাটেলাইট বা কৃত্রিম উপগ্রহ। মাত্র ৭০ বছরের ব্যবধানে বর্তমানে পৃথিবীকে ঘিরে ঘুরছে হাজার হাজার উপগ্রহ। আর প্রায় প্রতিদিনই মহাকাশে যুক্ত হচ্ছে নতুন নতুন উপগ্রহ। প্রশ্ন হলো, ঠিক কতগুলো কৃত্রিম উপগ্রহ এখন পৃথিবীর কক্ষপথে আছে? ভবিষ্যতে আর কতগুলো যোগ হতে পারে? আর এত উপগ্রহ একসঙ্গে থাকলে কি ধরনের সমস্যার সৃষ্টি হতে পারে?

বছরের সবচেয়ে বড় চাঁদ দেখলো বিশ্ববাসী

বছরের সবচেয়ে বড় চাঁদ দেখলো বিশ্ববাসী

দেখা মিলেছে ২০২৫ সালের সবচেয়ে বড় চাঁদ বা সুপার মুন। স্থানীয় সময় গতকাল (বুধবার, ৫ নভেম্বর) সন্ধ্যায় প্রথমবারের মতো অস্ট্রেলিয়ার সিডনি শহরে দেখা মেলে এ বছরের সবচেয়ে বড় চাঁদের।

মানব সভ্যতার ইতিহাসে বায়ুমণ্ডলে রেকর্ড কার্বন ডাই-অক্সাইডের মাত্রা: ডব্লিউএমও

মানব সভ্যতার ইতিহাসে বায়ুমণ্ডলে রেকর্ড কার্বন ডাই-অক্সাইডের মাত্রা: ডব্লিউএমও

অতীতের সব রেকর্ড ভেঙে বায়ুমণ্ডলে কার্বন ডাই-অক্সাইডের মাত্রা এতোটাই বেড়েছে যে, মানব সভ্যতার ইতিহাসে এমন পরিস্থিতি আর কখনোই দেখা যায়নি। এমন চাঞ্চল্যকর তথ্য তুলে ধরেছে বিশ্ব আবহাওয়া সংস্থা (ডব্লিউএমও)। এতে পৃথিবী আরও উষ্ণ হয়ে ওঠার পাশাপাশি, জলবায়ুর ক্ষতিকর প্রভাবও তীব্র হওয়ার ঝুঁকি দেখা দিয়েছে।

টেলিস্কোপে ধরা পড়লো ধূমকেতু ‘থ্রি আই অ্যাটলাস’

টেলিস্কোপে ধরা পড়লো ধূমকেতু ‘থ্রি আই অ্যাটলাস’

এটলাস সার্ভে টেলিস্কোপে ধরা পড়ে একটি ধূমকেতু। পৃথিবীর জন্য শুরুতে হুমকি ভাবা হলেও পরবর্তীতে দেখা যায় ধূমকেতুটি ছুটছে মঙ্গল গ্রহের দিকে। গত জুলাই মাসে টেলিস্কোপে ধরা পড়ে এ ধূমকেতুটি।

রহস্যময় ‘হৃৎস্পন্দন’; প্রতি ২৬ সেকেন্ডে একবার স্পন্দিত হচ্ছে পৃথিবী

রহস্যময় ‘হৃৎস্পন্দন’; প্রতি ২৬ সেকেন্ডে একবার স্পন্দিত হচ্ছে পৃথিবী

শান্তভাবে ও ছন্দের দোলায় স্পন্দিত হচ্ছে পৃথিবী। আমাদের পায়ের নিচেই কোথাও হচ্ছে এ স্পন্দন। এমনটাই মনে করেন বিজ্ঞানীরা। এ মৃদু কম্পন মানুষের পক্ষে অনুভব করা অসম্ভব। এ রহস্যময় ‘হৃৎস্পন্দনের’ অস্তিত্ব টের পায় বিভিন্ন মহাদেশজুড়ে রাখা সিসমোমিটার। কেন হচ্ছে এ স্পন্দন?

পৃথিবীকে রক্ষায় তরুণদের ‘থ্রি জিরো ক্লাব’ গড়ে তোলার আহ্বান ড. ইউনূসের

পৃথিবীকে রক্ষায় তরুণদের ‘থ্রি জিরো ক্লাব’ গড়ে তোলার আহ্বান ড. ইউনূসের

বর্তমান সভ্যতার ধারায় পৃথিবী টিকে থাকতে পারবে না উল্লেখ করে প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূস পৃথিবীকে ধ্বংসের হাত থেকে বাঁচাতে তরুণদের ‘থ্রি জিরো ক্লাব’ গড়ে তোলার আহ্বান জানিয়েছেন।

নয় মাস পর পৃথিবীতে ফেরার পথ খুললো দুই নভোচারীর

নয় মাস পর পৃথিবীতে ফেরার পথ খুললো দুই নভোচারীর

২৯ ঘণ্টার যাত্রা শেষে নতুন ক্রু নিয়ে আন্তর্জাতিক মহাকাশ স্টেশনে পৌঁছেছে স্পেসএক্সের ক্যাপসুল। ফলে নয় মাস পর পৃথিবীতে ফেরার পথ খুললো দুই নভোচারীর।

৮ মাস পর পৃথিবীতে ফিরছেন দুই নভোচারী

৮ মাস পর পৃথিবীতে ফিরছেন দুই নভোচারী

৮ মাস ধরে মহাকাশে আটকা পড়া দুই নভোচারীকে আগামী ১৯ মার্চের মধ্যে পৃথিবীতে ফিরিয়ে আনার ঘোষণা দিয়েছে নাসা। যদিও ধনকুবের ইলন মাস্ক প্রতিশ্রুতি দিয়েছিলেন স্পেসএক্সের নভোযানের সাহায্যেই উদ্ধার করা হবে ঐ দুই নভোচারীকে। কিন্তু ভারতীয় গণমাধ্যম বলছে, সুনিতা উইলিয়ামস ও বুচ উইলমোরকে ফিরিয়ে আনতে মার্চের দ্বিতীয় সপ্তাহে আন্তর্জাতিক মহাকাশ কেন্দ্রের উদ্দেশ্যে যাত্রা করবে নাসার একটি ইউনিট। এদিকে, মহাকাশে ভ্রমণের সময় নভোচারীদের শারীরিক সক্ষমতা যাতে অটুট থাকে সেজন্য অভিনব এক উপায় আবিষ্কার করেছে একদল ইঁদুর গবেষক।

পৃথিবীতে গ্রহাণুর আঘাতের শঙ্কা, যৌথ গবেষণায় ব্যস্ত নাসা-ইসা

পৃথিবীতে গ্রহাণুর আঘাতের শঙ্কা, যৌথ গবেষণায় ব্যস্ত নাসা-ইসা

গেল বছর আবিষ্কার করা একটি গ্রহাণু নিয়ে গবেষণায় ব্যস্ত হয়ে পড়েছেন মহাকাশ বিজ্ঞানীরা। বিজ্ঞানীরা বলছেন, অন্তত ২ শতাংশ আশঙ্কা আছে, এই গ্রহাণু আঘাত হানতে পারে পৃথিবীতে। আপাতত জেমস ওয়েব স্পেস টেলিস্কোপের বিজ্ঞানীদের সঙ্গে যৌথভাবে যুক্তরাষ্ট্রের নাসা আর ইউরোপের ইসা গবেষণা করছে, গ্রহাণু পৃথিবীতে আঘাত হানার শঙ্কা থাকলে করণীয় কী।

পৃথিবীতে আঘাত হানতে পারে একটি গ্রহাণু: নাসা

পৃথিবীতে আঘাত হানতে পারে একটি গ্রহাণু: নাসা

কোন পদক্ষেপ না নিলে পৃথিবীতে আঘাত হানার ৭২ শতাংশ শঙ্কা আছে একটি গ্রহাণুর।

প্রকৃতির বৈরিতায় বিপর্যস্ত বিশ্বের নানা প্রান্ত

প্রকৃতির বৈরিতায় বিপর্যস্ত বিশ্বের নানা প্রান্ত

প্রকৃতির বৈরিতায় বিপর্যস্ত হচ্ছে বিশ্বের নানা প্রান্ত। বন্যায় বিপর্যস্ত উত্তর আফ্রিকার পর হু হু করে প্রাণহানি বাড়ছে ব্রাজিলে। ঘূর্ণিঝড়ের পূর্বাভাস জারি করা হয়েছে কেনিয়ায়। উত্তর আফ্রিকায় সাড়ে ৩০০ প্রাণহানি ছাড়িয়েছে। উল্টোদিকে তীব্র তাপপ্রবাহের কবলে দক্ষিণ ও দক্ষিণপূর্ব এশিয়া। ভারতে দাবদাহে প্রাণহানি বাড়ছে।

মানুষের আগে মহাকাশ ভ্রমণে কে?

মানুষের আগে মহাকাশ ভ্রমণে কে?

পৃথিবীর সীমা ছাড়িয়ে অসীম শূন্যে ডানা মেলার জন্য বিজ্ঞানীরা শুরু করেন কঠোর গবেষণা। মানুষ স্বপ্ন দেখে আকাশ ছাড়িয়ে মহাশূন্যে যাওয়ার। নিজেদের শ্রেষ্ঠত্ব প্রতিষ্ঠায় প্রতিযোগিতার মুখোমুখি হয় বিভিন্ন দেশ।