পার্বত্য-এলাকা
সংঘর্ষ ও হতাহতের ঘটনায় থমথমে অবস্থা পার্বত্য এলাকায়
খাগড়াছড়ির দীঘিনালায় সংঘর্ষ ও হতাহতের ঘটনায় থমথমে পরিস্থিতি বিরাজ করছে পার্বত্য এলাকায়। রাঙামাটিতে এখনও জারি আছে ১৪৪ ধারা। আর আজ (শনিবার, ২১ সেপ্টেম্বর) সকাল ৬টা থেকে খাগড়াছড়ি, রাঙামাটি ও বান্দরবানে সড়ক ও নৌপথে চলছে ৭২ ঘণ্টার অবরোধ। বিক্ষুব্ধ জুম্ম ছাত্র-জনতার ব্যানারে এই অবরোধ কর্মসূচি পালন করছেন পাহাড়িরা। যেকোনো অপ্রীতিকর ঘটনা এড়াতে পাহাড়ে বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ স্থানে মোতায়েন করা হয়েছে আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সদস্য। চলমান পরিস্থিতি নিয়ে রাঙামাটিতে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা লেফটেন্যান্ট জেনারেল (অব.) মো. জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরীর নেতৃত্বে উচ্চপর্যায়ের বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়।
কেএনএফ ইস্যুতে ক্ষতির মুখে পাহাড়ের পর্যটন
পার্বত্য এলাকায় পর্যটকের কাছে সবচেয়ে জনপ্রিয় বান্দরবান। তিন জেলার পর্যটন খাতের ব্যবসার প্রায় অর্ধেকই হয় দেশের সবুজ ছাদ খ্যাত এই জেলায়। তবে কেএনএফের হামলার ঘটনায় আবারও ক্ষতির মুখে পড়বে পাহাড়ের পর্যটন। বিশেষজ্ঞরা বলেন, দ্রুত এই সমস্যা সমাধান করা না হলে, স্থায়ীভাবে পর্যটক হারাতে পারে বান্দরবান। এজন্য, শক্তি প্রয়োগের পাশাপাশি রাজনৈতিকভাবে সংকটের সমাধানের পরামর্শ নিরাপত্তা বিশ্লেষকদের। পাহাড়ে নিরাপত্তা নিশ্চিত হলে বছরে ৫ থেকে ৭ হাজার কোটি টাকা আয় সম্ভব।