পলিথিন-ব্যবহার
সাভারে প্রকাশ্যে এখনো বিক্রি হচ্ছে নিষিদ্ধ পলিথিন
নিষিদ্ধ ঘোষণার পরও প্রকাশ্যে ও গোপনে চলছে পলিথিন বিক্রি। বাড়ানো হয়েছে দামও। এ অবস্থায় সাভার উপজেলা প্রশাসন বলছে, পলিথিন সিন্ডিকেট বহু চেষ্টা করলেও ব্যর্থ হবে। এছাড়া অব্যাহত থাকবে পলিথিনের বিরুদ্ধে অভিযান।
পাটের তৈরি সোনালি ব্যাগ সুইজারল্যান্ডে রপ্তানি করা হবে
প্লাস্টিকের বর্জ্যের মধ্যে সবচেয়ে মারাত্মক দূষণ সৃষ্টি করে পলিথিন ব্যাগ। শুধু ঢাকা শহরেই মাসে প্রায় ৪১ কোটি পলিথিন ব্যাগ ব্যবহার হয়। বৈশ্বিক উষ্ণায়নের ১০ থেকে ১৩ শতাংশ দায়ি প্লাস্টিক বর্জ্য পোড়ানোর কারণে। অন্তর্বর্তী সরকারে দুই উপদেষ্টা জানান, পণ্যে পাটজাত মোড়কের বাধ্যতামূলক ব্যবহার আইন-২০১০ শতভাগ বাস্তবায়ন ও দেশে পলিথিনের ব্যবহার বন্ধ নিশ্চিত করতে পদক্ষেপ গ্রহণ করা হবে। বস্ত্র ও পাট উপদেষ্টা ব্রিগেডিয়ার জেনারেল (অব.) এম সাখাওয়াত হোসেন জানান, পাটের তৈরি সোনালি ব্যাগ সুইজারল্যান্ডে রপ্তানি করা সম্ভব। এরইমধ্যে ঘোষণা এসেছে, ১ অক্টোবর থেকে সুপারশপে কোনো ধরনের পলিথিন ক্রেতাদের দেয়া যাবে না।