পরিকল্পনা-মন্ত্রণালয়
'পরিকল্পনা শেষ, শিগগিরই শ্বেতপত্র লেখার কাজ শুরু করবে কমিটি'
'চাহিদামতো তথ্য উপাত্তের প্রাক্কলন করতে বাধ্য করতো আওয়ামী লীগ সরকার'
পরিকল্পনার কাজ শেষ হয়েছে, শ্বেতপত্র লেখার কাজ শিগগিরই শুরু হবে বলে জানিয়েছেন শ্বেতপত্র প্রণয়ন কমিটির প্রধান ড. দেবপ্রিয় ভট্টাচার্য। আজ (মঙ্গলবার, ১৭ সেপ্টেম্বর) দুপুরে রাজধানীর আগারগাঁওয়ে পরিকল্পনা মন্ত্রণালয়ে বৈঠক শেষে তিনি জানান, বিগত সরকারের সময় চাহিদামতো তথ্য উপাত্তের প্রাক্কলন করতে বাধ্য করা হয়েছে বলে দাবি করেছেন ২৪টি সরকারি দপ্তরের কর্মকর্তারা। কমিটির কাছে তারা এ অভিযোগ করেছেন।
কড়া নিরাপত্তায় ছিল সচিবালয়; মন্ত্রী-প্রতিমন্ত্রী যা বললেন
কারফিউ শিথিলের পর জনজীবনে স্বস্তি ফিরতে শুরু করেছে। আজ (বুধবার, ২৪ জুলাই) তিন দিনের সাধারণ ছুটির পর অফিস খোলায় প্রশাসনের প্রাণকেন্দ্র সচিবালয়ে ছিল কড়া নিরাপত্তা। এদিন চলমান বিভিন্ন বিষয় নিয়ে সচিবালয়ে আলাদাভাবে কথা বলেন একাধিক মন্ত্রী।
বাজেটের ২৮ শতাংশ অর্থ খরচ করতে পারে না স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়
দেশের স্বাস্থ্যখাতের উন্নয়নে এডিপির বরাদ্দের টাকা খরচ করতে না পেরে প্রতিবছরই ফেরত পাঠায় স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়। গড়ে ২৮ শতাংশ অর্থ খরচ করতে পারে না মন্ত্রণালয়। অথচ দেশের বিভিন্ন হাসপাতাল ভুগছে জনবল সংকটে। এজন্য দুর্বল ব্যবস্থাপনাকে দায়ী করছেন বিশেষজ্ঞরা। তারা বলছেন, দেশের সরকারি হাসপাতালের প্রতি রোগীর আস্থা ফেরাতে, দক্ষ প্রশাসক নিয়োগ জরুরি।
৫৩টি বাজেটেই সর্বোচ্চ গুরুত্ব সড়ক ও সেতু বিভাগের, বঞ্চিত নৌপথ
স্বাধীনতার পর প্রত্যেক বাজেটেই গুরুত্ব পেয়ে আসছে পরিবহন ও যোগাযোগ খাত, যার মধ্যে সবচেয়ে বেশি বরাদ্দ দেয়া হয় সড়ক, মহাসড়ক ও সেতু বিভাগকে। বিপরীতে গত ৫ দশক ধরেই তুলনামূলকভাবে বঞ্চিত রেল, নৌপরিবহন ও আকাশ পথ। যদিও সাম্প্রতিক বাজেটগুলোতে রেলপথে বাজেট বাড়ানো হলেও বাড়ছে না নৌ পথে। এর ধারাবাহিকতা থাকছে, আসছে বাজেটেও। যোগাযোগ বিশেষজ্ঞরা বলছেন, বাজেটে নৌপথ নিয়ে আলাদা পরিকল্পনা করা উচিত। বাজেটে সবগুলো পরিবহন খাতে সম্বন্বিত বরাদ্দ না রাখা হলে উন্নত দেশে পৌঁছাতে বেগ পেতে হবে বলেও মনে করছেন তারা।
আসছে ২ লাখ ৬৫ হাজার কোটি টাকার এডিপি, বাড়ছে বিদেশি ঋণনির্ভরতা
আগামী অর্থবছরের উন্নয়ন বাজেটে বাড়ছে বিদেশি ঋণনির্ভরতা। অর্থনীতিবিদরা সাবধানে পা ফেলার পরামর্শ দিলেও পরিকল্পনা প্রতিমন্ত্রী মো. শহীদুজ্জামান সরকার বলছেন, সহজ শর্তে দীর্ঘমেয়াদী ঋণ নেবে সরকার। এদিকে, প্রস্তাবিত উন্নয়ন বাজেটে পরিবহন ও যোগাযোগ, বিদ্যুৎ ও জ্বালানি এবং স্থানীয় সরকারের খাতের বরাদ্দ কমছে। গুরুত্ব দেয়া হচ্ছে কৃষি, শিক্ষা, স্বাস্থ্য ও জলবায়ু খাতকে। সব মিলিয়ে ২ লাখ ৬৫ হাজার কোটি টাকার বার্ষিক উন্নয়ন কর্মসূচি চূড়ান্ত করতে যাচ্ছে সরকার। তবে খাতভিত্তিক বিবেচনায় এবারও শীর্ষেই থাকছে পরিবহন ও যোগাযোগ।
আসন্ন বাজেটে বড় চ্যালেঞ্জ অনিয়ন্ত্রিত মুদ্রাস্ফীতি, ঋণের ঝুঁকি ও প্রবৃদ্ধির শ্লথগতি
মানুষের জীবনমানের সবচেয়ে বড় বাধা অনিয়ন্ত্রিত মুদ্রাস্ফীতি। পাশাপাশি রয়েছে দেশি-বিদেশি ঋণের ঝুঁকি এবং অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধির শ্লথগতি। মূলত এই তিন চ্যালেঞ্জ নিয়েই আগামী অর্থবছরের বাজেট ঘোষণা করতে যাচ্ছে সরকার- এমনটাই বলছেন অর্থনীতিবিদরা। তবে সরকারি নীতি নির্ধারকরা জানিয়েছেন, মূল্যস্ফীতি মোকাবিলার পাশাপাশি আগামী অর্থবছরের বাজেটে শিক্ষা, স্বাস্থ্য ও সামাজিক নিরাপত্তায় বাড়ানো হবে বরাদ্দ।
একনেকে ৯ প্রকল্পের অনুমোদন
একনেকের বৈঠকে ৯ টি প্রকল্পের অনুমোদন দেয়া হয়েছে। যার প্রকল্প ব্যয় ৪ হাজার ৪শ' ৫৩ কোটি ২১ লাখ টাকা।