
ব্যস্ততা কমেছে নড়াইলের দর্জি বাড়িতে, বেড়েছে গার্মেন্টস ব্যবসা
ঈদের আর মাত্র কয়েকদিন বাকি থাকলেও ব্যস্ততা নেই নড়াইলের দর্জি বাড়িতে। আগে উৎসব-পার্বণে দর্জি বাড়িতে জৌলুস থাকলেও এখন অনেকটাই ফিকে। অন্যদিকে চাপ বেড়েছে গার্মেন্টসের দোকানে। জেলার তিন উপজেলায় ঈদে অন্তত একশ’ কোটি টাকার বেচাবিক্রির আশা গার্মেন্টস সংশ্লিষ্টদের।

ঈদ সামনে রেখে বরিশালে দর্জিদের ব্যস্ততা বেড়েছে
ঈদকে সামনে রেখে জমে উঠেছে দর্জি ও থান কাপড়ের দোকানগুলো। বেড়েছে ক্রেতাদের ভিড় ও দর্জিরাও ব্যস্ত সময় পার করছেন পোশাক তৈরিতে। তবে আগের তুলনায় কাপড়ের দাম ও মজুরিও বেড়েছে বলে জানান ক্রেতারা।

অল্প পুঁজির ছোট ব্যবসায় যশোরের প্রান্তিক নারীরা এখন সচ্ছল
কেউ করছেন দর্জি, সূচি, হস্তশিল্পের কাজ। অনেকে করছেন শাড়ি কাপড়ের ব্যবসা। কারোর আবার মুদি দোকান। অল্প পুঁজিতে ছোট ছোট কাজ করে অর্থনৈতিক সচ্ছলতা ফিরেছে যশোরের প্রান্তিক নারীদের। যেখান থেকে প্রতিমাসে আয় ৩০ কোটি টাকা। যাতে কমছে বেকারত্বের হার ঘুরে দাঁড়াচ্ছে স্থানীয় অর্থনীতি।

সৌদিতে ঈদ ঘিরে ব্যস্ত প্রবাসী দর্জিরা
ঈদ সামনে রেখে মধ্যপ্রাচ্যের দেশ সৌদি আরবে ব্যস্ত সময় পার করছেন দর্জি পেশায় কর্মরত প্রবাসী বাংলাদেশিরা। রেডিমেড কাপড় কেনার পাশাপাশি ক্রেতারা ছুটছেন দর্জির দোকানে।

রমজানের আগেই দর্জির দোকানে বেড়েছে ব্যস্ততা
মহল্লার অলিগলি থেকে বিপণিবিতানের দর্জির বাড়িতে এখন দিনরাত ব্যস্ততা। চাপ বাড়লে ১০ রমজানের পর অর্ডার না নেয়ার কথা জানালেন কারিগররা। এলাকাভেদে মজুরি ৫০০ থেকে ৫ হাজার টাকা পর্যন্ত রাখা হচ্ছে।