জাতির-উদ্দেশে-ভাষণ

সংস্কার ও নির্বাচন প্রশ্নে দুই মেরুতে ছাত্র-জনতা ও রাজনৈতিক দল

৫ আগস্ট গণঅভ্যুত্থানের পর সংস্কার এবং নির্বাচন প্রশ্নে- দুই মেরুতে ছাত্র-জনতা ও বিভিন্ন রাজনৈতিক দল। রাজনৈতিক দলগুলোর মধ্যেও রয়েছে মতভেদ। দেশের অন্যতম দল বিএনপি চাচ্ছে- প্রয়োজনীয় বা ন্যূনতম সংস্কার করে দ্রুত নির্বাচন- তারপর হবে বাকি সংস্কার। আর জামায়াত নির্বাচন দাবি করলেও ভোটের আগে গুরুত্বপূর্ণ সংস্কারেই মনোযোগ তাদের। এই একই দাবি তরুণ ছাত্র নেতা ও একাধিক রাজনৈতিক দলেরও। বিশ্লেষক বলছেন, সুনির্দিষ্ট রোডম্যাপে মতভেদ কমবে- তবে সংস্কার না হলেও আগের পরিস্থিতিতে ফিরে যেতে পারে দেশ।

জাতীয় সরকার গঠনে রাজনৈতিক দলগুলোর আগ্রহ কম

নির্বাচনের পর ফ্যাসিবাদবিরোধী রাজনৈতিক দলগুলো নিয়ে বিএনপি জাতীয় সরকার গঠনের ঘোষণা দিলেও স্বৈরাচারবিরোধী আন্দোলনে থাকা দলগুলোর মধ্যে এ নিয়ে আগ্রহ কম দেখা যাচ্ছে। এদের মধ্যে জামায়াতের আগ্রহ নির্বাচনপূর্ব ঐকমত্যের সরকার গঠনে। আর যেকোনো সরকারই স্বেচ্ছাচারী হয়ে উঠতে পারে আশঙ্কায়, জাতীয় সরকারে না যাওয়ার মত অধিকাংশ ছোট ছোট দলের।

'২০২৫ সালের শেষ দিকে বা ২০২৬ সালের প্রথমার্ধে জাতীয় নির্বাচন'

২০২৫ সালের শেষ দিকে জাতীয় নির্বাচন হতে পারে বলে জানিয়েছেন অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস। আর যদি এর সঙ্গে নির্বাচন প্রক্রিয়া এবং নির্বাচন সংস্কার কমিশনের সুপারিশের পরিপ্রেক্ষিতে ও জাতীয় ঐকমত্যের ভিত্তিতে প্রত্যাশিত মাত্রার সংস্কার যোগ করি তাহলে অন্তত আরও ছয় মাস অতিরিক্ত সময় লাগতে পারে বলে উল্লেখ করেন তিনি। তিনি বলেন, '২০২৫ সালের শেষ দিক থেকে ২০২৬ সালের প্রথমার্ধের মধ্যে নির্বাচনের সময় নির্ধারণ করা যায়।'

জাতির উদ্দেশে ভাষণ দিচ্ছেন প্রধান উপদেষ্টা

বিজয়ের ৫৪ বছরে পা রাখলো বাংলাদেশ। মহান বিজয় দিবস উপলক্ষে জাতির উদ্দেশে (সোমবার, ১৬ ডিসেম্বর) ভাষণ দিচ্ছেন প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস।

‘সংস্কারের জন্য নির্বাচন কয়েক মাস বিলম্ব করা যেতে পারে’

সংস্কারের জন্য জাতীয় নির্বাচন কয়েক মাস বিলম্ব করা যেতে পারে বলে জানিয়েছেন অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস। আজ (রোববার, ১৭ নভেম্বর) সন্ধ্যা ৭টায় অন্তর্বর্তী সরকারের ১০০ দিন পূর্তি উপলক্ষে জাতির উদ্দেশে দেয়া ভাষণে তিনি এ কথা বলেন।

‘কয়েকদিনের মধ্যে নির্বাচন কমিশন গঠন হয়ে যাবে’

কয়েকদিনের মধ্যে নির্বাচন কমিশন গঠন হয়ে যাবে বলে জানিয়েছেন নোবেলজয়ী অর্থনীতিবিদ ড. মুহাম্মদ ইউনূস। অন্তর্বর্তী সরকারের ১০০ দিন পূর্তি উপলক্ষে আজ (রোববার, ১৭ নভেম্বর) সন্ধ্যা ৭টায় জাতির উদ্দেশে দেয়া ভাষণে তিনি এ কথা বলেন।

নানা প্রতিকূলতা সত্ত্বেও অক্টোবরে প্রায় ২১ শতাংশ রপ্তানি প্রবৃদ্ধি হয়েছে: ড. ইউনূস

নানা প্রতিকূলতা সত্ত্বেও চলতি বছরের অক্টোবরে বাংলাদেশে প্রায় ২১ শতাংশ রপ্তানি প্রবৃদ্ধি হয়েছে বলে জানিয়েছেন প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস। অন্তর্বর্তী সরকারের ১০০ দিন পূর্তি উপলক্ষে আজ (রোববার, ১৭ নভেম্বর) সন্ধ্যা ৭টায় জাতির উদ্দেশে দেয়া ভাষণে তিনি এ কথা বলেন। এসময় তিনি দেশের রাজনৈতিক, অর্থনৈতিক এবং সার্বিক অবস্থাসহ গত ১০০ দিনে অন্তর্বর্তী সরকারের অর্জন তুলে ধরেন।

সন্ধ্যায় জাতির উদ্দেশে প্রধান উপদেষ্টার ভাষণ

অন্তর্বর্তী সরকারের ১০০ দিন

অন্তর্বর্তী সরকারের ১০০ দিন উপলক্ষে আজ সন্ধ্যা ৭টায় জাতির উদ্দেশে ভাষণ দেবেন প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস। আজ (রোববার, ১৭ নভেম্বর) প্রধান উপদেষ্টার প্রেস উইং থেকে এ তথ্য জানানো হয়।

এক বক্তব্যে সব কিছুই তুলে ধরলেন ড. ইউনূস, জানালেন কর্মপরিকল্পনা

অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা হিসেবে দায়িত্ব নেয়ার পর বড় আয়োজনে প্রথমবারের মতো জাতির উদ্দেশে ভাষণ দিলেন ড. মুহাম্মদ ইউনূস। রাষ্ট্র কাঠামো, গত সরকারের দুর্নীতি, নাজুক অর্থনীতি, ভেঙে পড়া ব্যাংক ব্যবস্থা, বিচার বহির্ভূত হত্যাকাণ্ড, গুম-খুন; সুশাসনহীনতা, গণমাধ্যমের স্বাধীনতা খর্ব করে পেশাদারত্বহীনতার দৃষ্টান্ত স্থাপন- এক বক্তব্যে যেন সব বিষয়ই তুলে ধরলেন। জানালেন তার সরকারের কর্মপরিকল্পনা ও শৃঙ্খলা ফেরাতে নিতে চাওয়া নানা উদ্যোগের কথা। আজ (রোববার, ২৫ আগস্ট) সন্ধ্যা ৭টা ৩০ মিনিটে দেয়া ভাষণে তাই জানালেন, অন্তর্বর্তীকালীন সরকার কখন বিদায় নেবে সেটার সিদ্ধান্ত নেবে দেশের জনগণ।

জাতির উদ্দেশে সন্ধ্যা সাড়ে ৭টায় ভাষণ দেবেন ড. মুহাম্মদ ইউনূস

অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস আজ ( রোববার, ২৫ আগস্ট) সন্ধ্যা ৭টা ৩০ মিনিটে জাতির উদ্দেশে ভাষণ দিবেন।