জলবায়ু-তহবিল

দুর্যোগকবলিত হয়ে শহরমুখী মানুষের সংখ্যা বাড়ছে

জলবায়ু পরিবর্তনজনিত দুর্যোগে ঠিকানা বদলায় প্রান্তিক মানুষের, ছাড়তে হয় পুরানো ভিটে। কিন্তু শহরমুখী এসব মানুষের দুর্ভাগ্য পিছু ছাড়ে না। মেলে না নাগরিক সুযোগ-সুবিধা। উন্নয়ন সংস্থাগুলো বলছে, প্রান্তিক অঞ্চলে টেকসই উন্নয়নের মাধ্যমে জলবায়ু অভিঘাতগ্রস্ত মানুষের নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে হবে। আর বিশেষজ্ঞরা বলছেন, জলবায়ু উদ্বাস্তুদের পুনর্বাসনে নিতে হবে কার্যকর নীতি।

জলবায়ু ঋণের বেশিরভাগই আওয়ামী সরকার ব্যয় করেছে অপরিকল্পিতভাবে

জলবায়ু পরিবর্তনের কারণে ২১০০ সাল নাগাদ বাংলাদেশের ৪২ শতাংশ ভূমি সাগরে তলিয়ে যাবার কথা উঠে এসেছে অনেক গবেষণায়। ক্ষতি এখন স্পষ্ট দৃশ্যমান উপকূলীয় পটুয়াখালী, ভোলা ও হাতিয়ায়। তার ওপরে জলবায়ু তহবিলের অনুদান মাত্র ৪.৯ শতাংশ। আর বাকিটা ঋণ, যার বেশিরভাগই গত সরকার ব্যয় করেছে অপরিকল্পিতভাবে। তবে জলবায়ু তহবিল ও ঋণের অর্থ সঠিকভাবে ব্যবহারের আশ্বাস দিয়েছেন পরিবেশ উপদেষ্টা। আর বিশ্লেষকরা বলছেন, অনেক ক্ষেত্রেই মওকুফ করা উচিত জলবায়ু ঋণ।

গাছ রোপনে বরাদ্দ কমেছে স্থানীয় সরকার বিভাগের

গাছ রোপনে বরাদ্দ কমেছে স্থানীয় সরকার বিভাগের

জলবায়ু পরিবর্তনে বিরুপ প্রভাব মোকাবিলায় প্রতিবছর সংসদ সদস্যদের ৫ হাজার করে গাছের চারা দেয়া হলেও এবার তাদের বরাদ্দ কমিয়ে ৩ হাজার করা হয়েছে। গেলো ২১ এপ্রিল গাছের চারা রোপনে স্থানীয় সরকার বিভাগ নির্দেশনা দিলেও গাছ রোপনে নেই কোনো বরাদ্দ। বনবিভাগের তথ্য অনুযায়ী, বিদায়ী অর্থবছরে বগুড়া ও জয়পুরহাট মিলে ২০ কিলোমিটার সড়কের জন্য বরাদ্দ ২০ হাজার গাছ।

১০০ বিলিয়ন ডলারের প্রতিশ্রুতি পূরণের আহ্বান প্রধানমন্ত্রীর

প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা জলবায়ু তহবিলে বার্ষিক ১০০ বিলিয়ন ডলারের প্রতিশ্রুতি পূরণ করতে উন্নত দেশ ও আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়ের প্রতি আহ্বান জানিয়েছেন। তিনি বলেন, ‘জলবায়ু পরিবর্তনের বিরূপ প্রভাব আমাদের সম্ভাব্য উন্নয়ন ও অর্থনৈতিক সমৃদ্ধির জন্য হুমকি হিসেবে দেখা দিয়েছে।’