অব্যাহত নদী ভাঙনে ছোট হয়ে আসছে দ্বীপ উপজেলা হাতিয়া
অব্যাহত নদী ভাঙনে ক্রমশ ছোট হয়ে আসছে নোয়াখালীর দ্বীপ উপজেলা হাতিয়া। প্রতিবছর বসতভিটা হারিয়ে চরাঞ্চলে মানবেতর জীবনযাপন করছে হাজারো পরিবার। যুগ যুগ ধরে চলে আসা এই ভাঙন ঠেকাতে কার্যকর উদ্যোগ না থাকায় হতাশ দ্বীপবাসী। দ্রুত টেকসই বাঁধ না দিলে বিশাল ভূখণ্ড বিলীনের শঙ্কা স্থানীয়দের।
রাতের মধ্যে প্রবল রূপ নিতে পারে ঘূর্ণিঝড় 'দানা'
আজ রাতের মধ্যেই প্রবল ঘূর্ণিঝড়ে রূপ নিতে পারে বঙ্গোপসাগরে অবস্থান করা ঘূর্ণিঝড় 'দানা'। আবহাওয়া অধিদপ্তর জানিয়েছে, বৃহস্পতিবার দিবাগত রাতে 'দানা' উপকূল অতিক্রম করতে পারে। এরই মধ্যে ঘূর্ণিঝড় দানার প্রভাবে মেঘাচ্ছন্ন উপকূলীয় অঞ্চল। গুমোট আবহাওয়ায় পড়েছে ভ্যাপসা গরম। কোথাও কোথাও শুরু হয়েছে বৃষ্টি। জলোচ্ছ্বাসের শঙ্কা থাকায় আতঙ্কে উপকূলের বাসিন্দারা।
বালু উত্তোলনের ফলে চরাঞ্চল কমে হারিয়ে যেতে বসেছে কাশফুল
কিশোরগঞ্জের ব্রহ্মপুত্র নদের চর কাশফুলের সৌন্দর্য উপভোগ করতে প্রতিদিন হাজারো দর্শনার্থী ভিড় করছে। জেলাসহ আশপাশের অঞ্চল থেকেও ছুটে আসছেন শরতের সৌন্দর্য উপভোগ করতে। তবে চরজুড়ে একসময় কাশফুলের ছড়াছড়ি থাকলেও দিন দিন হারিয়ে যাচ্ছে। ড্রেজারে বালু উত্তোলনের ফলে বিলীন হচ্ছে চর কমে যাচ্ছে কাশফুল। স্থানীয়দের প্রত্যাশা অবৈধ বালু উত্তোলন বন্ধ করে এলাকাটিকে পর্যটনবান্ধব করে গড়ে তোলা।
কাঙ্ক্ষিত দাম না পাওয়ায় বগুড়ায় কমেছে পাটের আবাদ
কাঙ্ক্ষিত দাম না পাওয়ায় বগুড়ায় কমেছে পাটের আবাদ। ভরা মৌসুমে হাট বাজারে কিছুটা সরবরাহ বাড়লেও আগের মতো মান সম্মত পাট মিলছে না। বাজারে প্রতি মণ পাট বিক্রি হচ্ছে ২ হাজার থেকে ৩ হাজার টাকায়। এতে লোকসানের মুখে পড়ছেন চাষিরা। ব্যাপারিদের অভিযোগ, পাটকলগুলো সময়মতো বকেয়া টাকা না দেয়ায় পাট কিনতে পারছেন না তারা।
দেশের উত্তর-পশ্চিমাঞ্চলে বন্যা পরিস্থিতির অবনতি
দেশের উত্তর-পশ্চিমাঞ্চলের জেলাগুলোতে বন্যা পরিস্থিতি ক্রমেই অবনতি হচ্ছে। টানা বৃষ্টি ও ঢলের জলে ডুবছে একের পর এক নিম্নাঞ্চল। বানভাসি মানুষের বাড়ছে দুর্ভোগ। এরই মধ্যে বন্যার কবলে পড়েছে বগুড়ার সারিয়াকান্দি, সোনাতলা এবং ধুনোটসহ বেশকিছু এলাকা। একই অবস্থা কুড়িগ্রামেও বিরাজ করেছে। বন্যার পানিতে ডুবেছে বিস্তীর্ণ চরাঞ্চল। ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে বিঘার পর বিঘা ফসলের ক্ষেত।
কুড়িগ্রামের চরে ২৩ কোটি টাকার মাসকলাই ডাল উৎপাদন
কুড়িগ্রামের চরাঞ্চলে বাড়ছে মাসকালাই ডালসহ বিভিন্ন ফসলের আবাদ। ভালো ফলনের পাশাপাশি দাম বেশি পাওয়ায় খুশি স্থানীয় চাষিরা। এবার জেলায় মাসকলাই উৎপাদন হয়েছে প্রায় ৫৫৭ টন। যার বাজারদর প্রায় ২৩ কোটি টাকা।