ঘূর্ণিঝড় রিমালের তাণ্ডব থামলেও বিধ্বস্ত উপকূল
ঘূর্ণিঝড় রিমাল চলে গেলেও তাণ্ডব যেন থামছেই না। বিধ্বস্ত উপকূল জলোচ্ছ্বাসের অথৈ পানিতে তলিয়ে যায় বিস্তীর্ণ এলাকা। গাছপালা ভেঙে ব্যাহত যান চলাচল। বন্ধ মোবাইল নেটওয়ার্ক। আর বিদ্যুৎহীন উপকূলীয় এলাকার কয়েক লাখ মানুষ।
উপকূল অতিক্রম করছে ঘূর্ণিঝড় 'রিমাল'
পূর্ণশক্তি নিয়ে বাংলাদেশের উপকূল অতিক্রম করছে প্রবল ঘূর্ণিঝড় রিমাল। রোববার (২৬ মে) রাত ৯টায় পটুয়াখালী, বরিশাল ও সাতক্ষীরাসহ উপকূলীয় এলাকায় রিমালের প্রভাব শুরু হয়। এরপর ধীরে ধীরে তাণ্ডবে পরিণত হয় ঘূণিঝড়টি। যার প্রভাবে উপকূলীয় অঞ্চলে প্রবল ঝড় ও বৃষ্টিপাত হয়েছে।
উপকূলে তাণ্ডব চালাচ্ছে ঘূর্ণিঝড় 'রিমাল'
বাংলাদেশের উপকূলবর্তী অঞ্চলে আঘাত হেনে তাণ্ডব চালাচ্ছে ঘূর্ণিঝড় 'রিমাল'। আজ (রোববার, ২৬ মে) সন্ধ্যায় পটুয়াখালী, বরিশাল ও সাতক্ষীরাসহ উপকূলীয় এলাকায় রিমালের অগ্রভাগের প্রভাব শুরু হয়। এরপর ধীরে ধীরে তাণ্ডবে পরিণত হয় ঘূণিঝড়টি। যার প্রভাবে উপকূলীয় অঞ্চলে প্রবল ঝড় ও বৃষ্টিপাত শুরু হয়েছে।
চব্বিশ পরগনায় রেড এলার্ট, কলকাতা থেকে বিমান চলাচল স্থগিত
আজ রাতে ঘূর্ণিঝড় রিমাল আছড়ে পড়বে পশ্চিমবঙ্গের সাগর দ্বীপে। সর্তক থেকে নিরাপদ আশ্রয়ে সরে যেতে বলা হয়েছে সাধারণ মানুষকে। পশ্চিমবঙ্গের উত্তর আর দক্ষিণ ২৪ পরগনায় জারি করা হয়েছে রেড এলার্ট। ক্ষয়ক্ষতির আশঙ্কায় সমুদ্র উপকূলীয় স্থানগুলোতে সব ধরনের ব্যবস্থা নিয়েছে ভারতের আবহাওয়া অধিদপ্তর। কলকাতা থেকে স্থগিত করা হয়েছে বিমান চলাচল।
বাঁধ নিয়ে ঝুঁকি ও সুপেয় পানি সংকট নিত্যসঙ্গী উপকূলবাসীর
প্রাকৃতিক দুর্যোগের সাথে যুদ্ধ করে জীবন চলে খুলনাঞ্চলের উপকূলবাসীর। বেড়িবাঁধ নিয়ে ঝুঁকি ও সুপেয় পানি সংকট তাদের নিত্যসঙ্গী। নানা সংকটে খুলনার কয়রা উপজেলার আর্থসামাজিক উন্নয়ন ঘটেনি বহু বছর ধরে। পূর্ব-পুরুষদের পেশা নদী থেকে মাছ শিকার ও কৃষিকাজেই আটকে আছে তাদের জীবন।