অপরাধী

মাগুরায় নির্যাতিত শিশুর মৃত্যু: অপরাধীর কঠিন-সর্বোচ্চ শাস্তি দাবি জামায়াত আমিরের

মাগুরায় নির্যাতিত শিশুর মৃত্যুতে অপরাধীর কঠিন ও সর্বোচ্চ শাস্তি দাবি জানিয়েছেন বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর আমির ডা. শফিকুর রহমান। আজ (বৃহস্পতিবার, ১৩ মার্চ) দুপুরে তিনি সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ফেসবুকে এক বিবৃতিতে শোক প্রকাশ করেও ও শাস্তির দাবি করেন।

ট্রিপল নাইনে জানিয়ে মাত্র ৩.৩৮% পেয়েছেন সহযোগিতা!

জরুরি সেবা ট্রিপল নাইনে ফোন করলে পুলিশ আসে। কিন্তু অপরাধীর দাপটে নিষ্ক্রিয়তার অভিযোগ রয়েছে অনেক ভুক্তভোগীর। শতকের হিসাবে অভিযোগের মাত্র ৩.৩৮ শতাংশ পেয়েছেন ট্রিপল নাইনের সহায়তা, যা বলছে খোদ পুলিশ বিভাগ। তাই কেউ কেউ জরুরি সেবার নম্বরে ভরসা না রেখে সরাসরি চলে আসেন থানায়। আইনশৃঙ্খলা নিয়ন্ত্রণে পুলিশের ভীতি কীভাবে কাটবে সে পথ খুঁজছেন নিরাপত্তা বিশ্লেষকরা।

'ভারতীয় আধিপত্যবাদ প্রতিষ্ঠা করতেই পিলখানা হত্যাকাণ্ড'

ভারতীয় আধিপত্যবাদ প্রতিষ্ঠা করতেই পিলখানা হত্যাকাণ্ড সংঘটিত করা হয়েছে বলে জানিয়েছেন জামায়াতে ইসলামীর নায়েবে আমির ডা. আব্দুল্লাহ মোহাম্মদ তাহের। তিনি বলেন, 'প্রকৃত অপরাধীর বিচার না করে নিরপরাধ বিডিআর সদস্যদের আটক করে বিচারের নামে অবিচার করা হয়েছে।'

৫ আগস্টের পর থানা থেকে হারিয়েছে অপরাধের বেশিরভাগ তথ্য, ধরাছোঁয়ার বাইরে অপরাধীরা

রাজধানীর বেশিরভাগ থানায় নেই এলাকাভিত্তিক অপরাধীদের তথ্য। এই তালিকা না থাকায় অনেক ক্ষেত্রেই তদন্ত কর্মকর্তাদের পড়তে হচ্ছে বিপাকে। আর এই সুযোগে ধরাছোঁয়ার বাইরে চিহ্নিত অপরাধীরা। পুলিশ বলছে, ৫ আগস্টের পর থানা থেকে হারিয়ে গেছে বেশিরভাগ অপরাধের তথ্য।

রাত নামলেই রাজধানীতে চুরি-ছিনতাইয়ের আতঙ্ক

রাত নামলেই রাজধানীতে চুরি-ছিনতাইয়ের আতঙ্ক। শারীরিক হেনস্তা ও আঘাতের পাশাপাশি ছিনতাইকে কেন্দ্র করে প্রাণনাশের ঘটনাও রয়েছে। আইনশৃঙ্খলা নিয়ন্ত্রণে গড়িমসি নয়; নিরাপত্তা জোরদারসহ অপরাধীদের কঠোর শাস্তি দাবি ভুক্তভোগীদের।

দুর্ধর্ষ চক্রের সঙ্গে জড়িত অপরাধীদের ফেরত পাঠাতে অনিচ্ছুক কানাডা

চলমান কূটনৈতিক দ্বন্দ্বের মধ্যেই কানাডা সংঘবদ্ধ অপরাধীদের প্রশ্রয় দিচ্ছে বলে উদ্বেগ জানিয়েছে ভারত। নয়াদিল্লির অভিযোগ, দুর্ধর্ষ সব চক্রের সঙ্গে জড়িত অপরাধীদের ফেরত পাঠাতে অনিচ্ছুক কানাডা। কিন্তু কানাডাই আবার দেশটিতে এসব ব্যক্তির অপরাধী কর্মকাণ্ডের জন্য দায়ী করছে ভারতকে। এদিকে ভারত-কানাডা দ্বন্দ্বে আবারও অনিশ্চয়তায় ভারতীয় শিক্ষার্থীরা।