নির্বাচনে প্রার্থীদের সম্পদ বাড়লেও আয়করে অংশগ্রহণ বাড়ছে না: টিআইবি
বছর যেতে যা যেতেই নির্বাচনে অংশ নেয়া প্রার্থীদের সম্পদ ফুলেফেঁপে উঠলেও আয়করে অংশগ্রহণ মাত্র ৪২ জনের। উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে পদপ্রার্থীদের শীর্ষ ১০ ঋণগ্রস্ত প্রার্থীর দায় বা ব্যাংকঋণ রয়েছে ৭২৫.৭৭ কোটি টাকা। চেয়ারম্যান প্রার্থীদের ৬৩ শতাংশ ব্যবসায়ী হিসেবে নিজেদের পরিচয় দিয়েছেন। কোনো কোনো ক্ষেত্রে ১০ গুণ সম্পদ বেড়েছে, যা অস্বাভাবিক বলে মনে করে ট্রান্সপারেন্সি ইন্টারন্যাশনাল বাংলাদেশ (টিআইবি)।
দ্বিতীয় ধাপের নির্বাচনে ৭১ শতাংশ চেয়ারম্যান প্রার্থী ব্যবসায়ী
নির্বাচন ও রাজনীতিতে ক্রমেই ব্যবসায়ীর সংখ্যা বেড়ে চলেছে। যা মোটেও ইতিবাচক নয় বলে মন্তব্য করেছেন ট্রান্সপারেন্সি ইন্টারন্যাশনাল বাংলাদেশের (টিআইবি) নির্বাহী পরিচালক ড. ইফতেখারুজ্জামান। আর টিআইবির দেয়া তথ্য মতে, দ্বিতীয় ধাপের প্রার্থীদের ৭০ শতাংশই ব্যবসায়ী।
প্রধানমন্ত্রী মোদির সম্পদ ৩ কোটি ২ লাখ রুপি
ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির মোট সম্পদ ৩ কোটি রুপির বেশি। ঘনিষ্ঠ সহচর অমিত শাহের সম্পদ ৫ বছরে বেড়েছে ১০০ শতাংশ। মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় ছাড়া ভারতের সব মুখ্যমন্ত্রীই কোটিপতি।