নোয়াখালীতে ক্ষুদ্র ও কুটির শিল্পে নারী উদ্যোক্তার সংখ্যা বেড়েছে
নোয়াখালীতে ক্ষুদ্র ও কুটির শিল্পে বেড়েছে নারী উদ্যোক্তার সংখ্যা। যারা স্বাবলম্বী হওয়ার পাশাপাশি অবদান রাখছেন অর্থনীতিতে। সরকারি হিসেবে জেলায় নারী উদ্যোক্তার সংখ্যা দুই হাজারের বেশি। বছরে যাদের লেনদেনের পরিমাণ প্রায় ২০ কোটি টাকা।
কাঁথা-কম্বলের ভিড়ে বিলুপ্তপ্রায় নকশিকাঁথা
কুষ্টিয়ার খোকসা উপজেলায় এখন বিলুপ্তপ্রায় আবহমান গ্রামবাংলার নকশিকাঁথা। রঙ-বেরঙের কাঁথা-কম্বলের ভিড়ে হারিয়ে যাচ্ছে গ্রাম-বাংলার ঐতিহ্যবাহী এই শিল্পটি। এছাড়া খরচের তুলনায় কাঙ্ক্ষিত দাম না পাওয়ায় অনেকেই ছাড়ছেন এই কাজ। এ অবস্থায় নারীদের স্বাবলম্বী করে তুলতে নানামুখী উদ্যোগ গ্রহণের কথা জানিয়েছে উপজেলা মহিলা বিষয়ক অধিদপ্তর।
বন্যা পরবর্তী সময়ে আয়ের পথ তৈরিই এখন বড় চ্যালেঞ্জ
অচেনা ঘর। আসবাব, পোশাক, গৃহস্থালি পণ্য, বইপত্র সবই নিয়ে গেছে বানের জল। ভেসে গেছে দোকান পাট, ফসলি জমি, মাছের ঘের, গবাদিপশু। বানভাসি মানুষ ঘরে ফিরে দেখছেন আর কিছুই অবশিষ্ট নেই। উপার্জন বন্ধ হয়ে দিশেহারা কৃষক, ক্ষুদ্র উদ্যোক্তা, ছোট দোকানি। গ্রামীণ অর্থনীতির মূল চালিকাশক্তি এমন হাজার হাজার স্বাবলম্বী মানুষকে দ্রুত আয়ের পথে ফিরিয়ে আনাই হবে বন্যা পরবর্তী বড় চ্যালেঞ্জ।