সুরমা-নদী

কয়েক দফার বন্যায় সুনামগঞ্জের পর্যটন শিল্পে ধস

কয়েক দফা বন্যার পর শত চেষ্টাতেও সুনসান সুনামগঞ্জের পর্যটন কেন্দ্র। পর্যটক শূন্যতায় ৪ শতাধিক বিলাসবহুল হাউসবোট সুরমা নদীর ঘাটে বেকার পড়ে আছে। এতে পর্যটন শিল্পে নেমেছে ধস, বেকার হয়েছে ৬ শতাধিক কর্মচারী। তবে শীতের মৌসুমে পর্যটন শিল্পকে জমিয়ে তুলতে নানা রকম ব্যবস্থা করেছেন পর্যটন শিল্প সংশ্লিষ্ট ব্যবসায়ীরা।

বন্যা-জলাবদ্ধতায় সিলেটের ঈদ আনন্দে বিষাদ

ঈদুল আজহা অনাবিল আনন্দ নিয়ে আসলেও তার ছোঁয়া লাগেনি সিলেটের বানবাসীদের গায়ে। জলাবদ্ধতা ও বন্যায় আক্রান্ত হয়েছে সিলেটের লাখো মানুষ।

বিপৎসীমা ছাড়িয়েছে সুরমার পানি, সুনামগঞ্জে ফের বন্যা পরিস্থিতি

দ্বিতীয় দফা বন্যার রেশ কাটতে না কাটতেই ভারি বৃষ্টি ও পাহাড়ি ঢলের পানিতে সুনামগঞ্জে ফের বন্যা পরিস্থিতি সৃষ্টি হওয়ার শঙ্কা দেখা দিয়েছে। এতে তৃতীয় দফা বন্যার কবলে পড়বে এই ভাটির জেলা।

সিলেটে বন্যার পানি কমলেও বিশুদ্ধ পানি ও খাদ্যের সংকট

সিলেট অঞ্চলের বন্যার পানি কমতে শুরু করেছে। তবে সিলেট জেলাসহ সুনামগঞ্জ, মৌলভীবাজার ও হবিগঞ্জের বেশিরভাগ নদ-নদীর পানি এখনও বিপৎসীমার ওপর দিয়ৈ প্রবাহিত হচ্ছে। বন্যা কবলিত এলাকায় দেখা দিয়েছে বিশুদ্ধ পানি ও খাদ্যের সংকট।

পানিবন্দি ২০ লাখ মানুষ; কমেছে বৃষ্টিপাত, দৃশ্যমান হচ্ছে ক্ষয়ক্ষতি

বানের জলে ভাসছে সিলেট অঞ্চল। সীমাহীন দুর্ভোগে ৪ জেলার পানিবন্দি ২০ লাখ মানুষ। সিলেট ও সুনামগঞ্জে বৃষ্টিপাত কমলেও কমেনি বানভাসি মানুষের দুর্ভোগ। পানি কিছুটা কমায় জনমনে স্বস্তি আসলেও ক্ষয়ক্ষতির চিত্র আরও দৃশ্যমান হচ্ছে। যদিও হবিগঞ্জ ও মৌলভীবাজারে কুশিয়ারা নদীর পানি বৃদ্ধি অব্যাহত রয়েছে। এতে প্লাবিত হচ্ছে নতুন নতুন এলাকা। পানিবন্দি মানুষের মাঝে তৈরি হয়েছে খাদ্য ও বিশুদ্ধ পানির সংকট।

সুনামগঞ্জের বন্যা পরিস্থিতির অবনতি

সময় যত যাচ্ছে সুনামগঞ্জের বন্যা পরিস্থিতি তত অবনতি হচ্ছে। বিপৎসীমার ৪০ সেন্টিমিটার উপর দিয়ে সুরমা নদীর পানির প্রবাহিত হচ্ছে। বন্যার কারণে এখানকার মানুষের ভোগান্তি বাড়ছে।এরইমধ্যে সুনামগঞ্জ শহর ও নিম্নাঞ্চল প্লাবিত হয়েছে।

সুনামগঞ্জের বন্যা কবলিতদের মাঝে নেই ঈদ আনন্দ

আজ সারাদেশ ঈদ আনন্দে মেতে উঠলেও ব্যতিক্রম সুনামগঞ্জ জেলা। হাওর পাড়ের বন্যা কবলিত মানুষদের মাঝে নেই ঈদ আনন্দ।

পাহাড়ি ঢলে সুনামগঞ্জের ২৬ নদীর পানি বাড়ছে, বন্যার আশঙ্কা

পাহাড়ি ঢলে নামা অব্যাহত থাকায় সুনামগঞ্জের সুরমা, যাদুকাটা, কুশিয়ারাসহ ২৬টি নদীর পানি দ্রুত বাড়ছে। এতে বন্যার আশঙ্কা রয়েছে।

আবারও সুনামগঞ্জে বন্যার আশঙ্কা

সুনামগঞ্জে আবারও দ্রুত বাড়ছে সুরমা, কুশিয়ারা ও যাদুকাটা নদ-নদীর পানি। এরইমধ্যে সুরমা নদীর পানি বিপদসীমার ৭৫ সেন্টিমিটার নিচ দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে। সেই সাথে ভারতের চেরাপুঞ্জিতে বৃষ্টিপাত অব্যাহত থাকায় প্রতিনিয়ত নামছে পাহাড়ি ঢল। এতে ঈদের আগে বন্যা আতঙ্কে সময় পার করছেন ভাটির জেলার ২০ লাখ মানুষ।

সুনামগঞ্জ-মৌলভীবাজারে বাড়ছে বন্যা আতঙ্ক

উজান থেকে নেমে আসা পাহাড়ি ঢলে দ্রুত বাড়ছে সুনামগঞ্জের ২৬টি নদ-নদীর পানি। এরই মধ্যে ডুবে গেছে নিম্নাঞ্চলের রাস্তাঘাট। বিচ্ছিন্ন সড়ক যোগাযোগ। মৌলভীবাজারেও একই অবস্থার পাশাপাশি রয়েছে নদী ভাঙনের শঙ্কা। এমন অবস্থায় স্থানীয়দের মাঝে দেখা দিয়েছে আতঙ্ক।

সিলেট শহরে ঢুকছে বন্যার পানি

উজান থেকে নেমে আসা ঢলের পানি এবার সিলেট শহরে ঢুকতে শুরু করেছে। এতে নগরীর তিনটি ওয়ার্ডসহ বেশ কিছু নিম্নাঞ্চলে জলাবদ্ধতা তৈরি হয়েছে। পরিবার-পরিজন নিয়ে ভোগান্তিতে বন্যাকবলিত মানুষ। নিম্নাঞ্চলের অনেকেই আশ্রয়কেন্দ্রে উঠতে শুরু করেছেন।

সিমেন্টের বস্তা থেকে তৈরি হচ্ছে পণ্য, বছরে লাখ টাকা আয়

সিমেন্টের বস্তা থেকে তৈরি হচ্ছে পণ্য, বছরে লাখ টাকা আয়

ফেলে দেয়া সিমেন্টের বস্তা থেকে পণ্য তৈরি ও তা বিক্রি করে সিলেটের ঘাসিটুলা এলাকার বেশ কয়েকটি পরিবার লাভবান হচ্ছেন। গত ৬ বছরে বেকারত্ব ঘুচিয়ে এসব পরিবারে উপার্জনের একমাত্র উৎস হয়ে দাঁড়িয়েছে সিমেন্টের বস্তা। আবার বস্তা থেকে নানা ধরনের পণ্য তৈরি করে কেউ কেউ বছরে লাখ টাকার বেশি আয় করছেন।