সংগঠন

ইসকন বন্ধের বিষয়ে ধর্মীয় সংগঠন ও অপরাধ বিশেষজ্ঞরা যা বলছেন

সম্প্রতি বেশ কয়েকটি ঘটনায় ইসকন বন্ধের দাবি জোরালো করছে দেশের একাধিক সংগঠনসহ অনেকে। দেশবিরোধী কর্মকাণ্ড জড়িতের অপরাধ প্রমাণিত হলে সরকারের ব্যবস্থা গ্রহণ করা উচিত বলে মনে করছেন অপরাধ বিশেষজ্ঞরা। একই সুরে তাল মিলিয়েছেন ধর্মীয় সংগঠনের নেতারাও। তবে, সকল অভিযোগ অস্বীকার করেছে ইসকন।

'ছাত্রলীগের মতো আর কোনো সংগঠন যাতে তৈরি না হয়'

নিষিদ্ধ সংগঠন ছাত্রলীগ কেন নিষিদ্ধ হয়েছে তার কারণ তুলে ধরেছেন অন্তর্বর্তী সরকারপ্রধানের প্রেস সচিব শফিকুল আলম। এ সময় নতুন করে রাষ্ট্র মেরামত করতে হলে শিক্ষাঙ্গনে সন্ত্রাস দূর করত হবে মন্তব্য করে তিনি বলেন, ‘জুলাই-আগস্টে ছাত্রদের আন্দোলনের বিপক্ষে ছিল ছাত্রলীগ। ফ‍্যাসিবাদের বয়ান তৈরি করেছে ছাত্রলীগ। পুরো জাতিকে জিম্মি করে রেখেছিল তারা।

ছাত্রলীগ নিষিদ্ধে স্বাগত জানিয়েছে ছাত্রদল, ছাত্রশিবির ও ছাত্র ইউনিয়ন

সন্ত্রাসী সংগঠন হিসেবে ছাত্রলীগ নিষিদ্ধ হওয়ায় স্বাগত জানিয়েছে ছাত্রদল, ছাত্রশিবির ও ছাত্র ইউনিয়ন। তারা বলছে, এর মাধ্যমে ছাত্ররাজনীতি কলঙ্কমুক্ত হলো। তবে শুধু কাগজে-কলমে নিষিদ্ধ না করে প্রতিটি হত্যাকাণ্ড ও নির্যাতনের বিচারের দাবি তাদের। আর আইনজীবীরা বলছেন, নিষিদ্ধ সংগঠনটির আশ্রয়-প্রশ্রয় দাতারাও অপরাধী হিসেবে গণ্য হবে।

নোবেল শান্তি পুরস্কার পরমাণু শক্তিধরদের জন্য বার্তা: জাতিসংঘ

পারমাণবিক হামলা ও হত্যাযজ্ঞের সাক্ষী জাপানের প্রতিষ্ঠানকে নোবেল শান্তি পুরস্কারে ভূষিত করা, রাশিয়ার পারমাণবিক হামলার হুমকির বিরুদ্ধে এক ধরনের বার্তা বলে মনে করছেন সংশ্লিষ্টরা। ১৯৪৫ সালে চালানো পারমাণবিক হামলার তেজষ্ক্রিয়তায় ভুক্তভোগী লাখো মানুষের জন্য আজও কাজ করছে শান্তিতে নোবেলজয়ী নিহোন হিদানকিয়ো নামের সংগঠনটি। এ পুরস্কার বিশ্বের সকল পরমাণু শক্তিধর রাষ্ট্রের জন্য বার্তা, বলছে জাতিসংঘ। বিশ্লেষকরা বলছেন, পারমাণবিক উত্তেজনার এ সময়ে সংকট নিরসনে ভূমিকা রাখতে পারে এ পুরস্কার।

আর জি কর কাণ্ড; নতুন আইন কার্যকর করতে যাচ্ছে ভারত

আর জি কর কাণ্ডে নতুন আইন কার্যকর করতে যাচ্ছে সরকার। ধর্ষণ ঠেকাতে সর্বোচ্চ শাস্তি মৃত্যুদণ্ডের বিধান রেখে নতুন এ আইন কার্যকর করা হবে। এ বিষয়ে সোমবার বিশেষ অধিবেশন ডাকা হয়েছে। যেখানে ধর্ষণের সর্বোচ্চ শাস্তির বিল পাশের কথা রয়েছে।

জান্তা সরকার উৎখাতে সশস্ত্র যুদ্ধে অংশ নিচ্ছে তরুণরা

জান্তা সরকারকে উৎখাত করতে মিয়ানমারের বিদ্রোহীদের সঙ্গে সশস্ত্র যুদ্ধে প্রতিনিয়তই অংশ নিচ্ছে তরুণরা। এমনই একটি বিদ্রোহী সংগঠন বামার পিপলস লিবারেশন আর্মি। প্রতি ৩ মাস পর পর শতাধিক সেনা প্রস্তুত করা হয় বিপিএলএ'র পক্ষ থেকে। দৈনিক ১৭ ঘণ্টার প্রশিক্ষণে যোদ্ধাদের দেয়া হয় না এক ফোঁটা পানিও।