সান্তোরিনি দ্বীপ ছেড়ে পালাচ্ছেন বাসিন্দারা, জরুরি অবস্থা জারি
ভূমিকম্পের তাণ্ডবে গ্রিসের সান্তোরিনি দ্বীপ ছেড়ে পালাচ্ছেন বাসিন্দারা। দ্বীপ জুড়ে জারি আছে জরুরি অবস্থা। সপ্তাহের ব্যবধানে অনুভূত হয়েছে কয়েক হাজার শক্তিশালী ভূকম্পন। যা দ্বীপের ঘরবাড়ি ও স্থাপনাকে ফেলেছে হুমকির মুখে। বিশেষজ্ঞদের আশঙ্কা, এই অঞ্চলে দীর্ঘ সময় ধরে ভূমিকম্পের প্রবণতা অব্যাহত থাকবে।
যুদ্ধবিরতির শর্ত লঙ্ঘন: লেবানন থেকে সেনা প্রত্যাহারে ব্যর্থ ইসরাইল
হিজবুল্লাহর সাথে ৬০ দিনের যুদ্ধবিরতির শর্ত অনুসারে নির্ধারিত সময়সীমা রোববারের (২৬ জানুয়ারি) মধ্যে লেবাননের দক্ষিণ অঞ্চল থেকে সেনা প্রত্যাহার করেনি ইসরাইল।
বেঁচে থাকার লড়াইয়ে হাল ছাড়ছেন না গাজাবাসী
ইসরাইলি আগ্রাসনে গভীর সংকটে ডুবে থাকলেও বেঁচে থাকার লড়াইয়ে হাল ছাড়ছেন না গাজাবাসী। বোমার আঘাতে সৃষ্ট ধ্বংসস্তূপ পরিষ্কার করে বিভিন্ন ফসল ফলিয়ে তাঁক লাগিয়ে দিয়েছেন ৬৫ বছর বয়সী এক নারী। যা দেখে অনুপ্রাণিত যুদ্ধবিধ্বস্ত নগরীর বাসিন্দারা।
ফারাক্কার পানি নিয়ন্ত্রণের দাবিতে বিক্ষোভ, বিপাকে মালদা-মুর্শিদাবাদবাসী
পশ্চিমবঙ্গের ফারাক্কা বাঁধের পানি ছাড়ায় বিপাকে পড়েছে রাজ্যের মালদা ও মুর্শিদাবাদ জেলার বাসিন্দারা। পানি নিয়ন্ত্রণের দাবিতে ফারাক্কা ব্যারেজ কর্তৃপক্ষের কার্যালয়ের বাইরে ব্যাপক বিক্ষোভ হয়েছে।
রাত বাড়লেই রাজধানীতে ছড়িয়ে পড়ছে ডাকাতি ও ছিনতাইয়ের আতঙ্ক
রাত বাড়লেই রাজধানীতে ছড়িয়ে পড়ছে আতঙ্ক। কোনো থানা বা এলাকাতে পুলিশ তার দায়িত্ব পালন না করায় দলবদ্ধ ডাকাতি ও ছিনতাইয়ের মতো ঘটনা প্রতিরোধে পাহারায় নেমেছেন পাড়া-মহল্লার বাসিন্দা নিজেরাই। ডাকাতির প্রস্তুতির খবর পেয়ে কখনো কখনো এলাকাবাসী সহায়তার জন্য ফোন করছে সেনাবাহিনী ও বিজিবিকে। শুক্রবার রাতেও বেশ কয়েকজনকে আটক করে সেনাবাহিনী।
![ভারি বর্ষণে ভাঙছে ত্রিপুরা সম্প্রদায়ের বাড়ি-ঘর](https://images.ekhon.tv/HOBIGANJ TILA-320x180.webp)
ভারি বর্ষণে ভাঙছে ত্রিপুরা সম্প্রদায়ের বাড়ি-ঘর
ভারি বর্ষণ আর পাহাড়ি ঢলে আবারও ভাঙন দেখা দিয়েছে হবিগঞ্জের সাতছড়ি জাতীয় উদ্যানের টিপরা পল্লিতে। ভাঙনের কবলে পড়ে বাড়ি-ঘর হারিয়ে অন্যস্থানে সরে গেছে ৫টি পরিবার। বাকি পরিবারগুলোর দিনরাত কাটছে আতঙ্কে। উপজেলা প্রশাসন বলছে, বাসিন্দাদের অন্যত্র সরিয়ে নিতে পরিকল্পনা করা হচ্ছে।
কাজে ফিরতে শুরু করেছেন সীমান্তের বাসিন্দারা
ঘুমধুম ও উখিয়া সীমান্তের পরিস্থিতি শান্ত থাকায় স্বাভাবিক হয়ে এসেছে জীবনযাত্রা। কাজে ফিরেছেন স্থানীয়রা। তবে পুরোপুরি দুশ্চিন্তা কাটেনি।