বাণিজ্যিক-সংগঠন

বাণিজ্য-বিনিয়োগে ভঙ্গুর দশা, আওয়ামী মদদপুষ্ট সংগঠনগুলোকেই দায়ী করছেন ব্যবসায়ীরা

কর্তৃত্ববাদী আওয়ামী শাসনামলের পুরো ১৫ বছরে বাণিজ্য ও বিনিয়োগ ছিল গোষ্ঠিতান্ত্রিকতার কবলে। একচেটিয়া সুবিধা পায় বেক্সিমকো, এস আলমসহ আওয়ামী লীগের আত্মীয়স্বজন। রিজার্ভ চুরি কিংবা শেয়ারবাজার লুটের মাঝেই চলছিল রপ্তানি হিসাবের গড়মিল। ১৫ বছরের এসব অনিয়মে যখন পুরো দেশ হাবুডুবু খাচ্ছে তখন শুধু পাচার হয় ২৮ লাখ কোটি টাকা। এর জন্য ব্যবসায়ীদের রাজনৈতিক বলয়ে থাকা বাণিজ্যিক সংগঠনগুলোর মুখে কুলুপ দেয়াকে দায়ী করছেন ব্যবসায়ীরা। আর সংস্কারের মাধ্যমে এসব অনিয়ম বন্ধ করা না গেলে অর্থনৈতিক পরিস্থিতি ঠিক হবে না বলে সতর্ক করছেন অর্থনীতিবিদরা।

অর্থপাচার বন্ধে স্থায়ী পদক্ষেপ নেয়া হচ্ছে: অর্থ উপদেষ্টা

অর্থপাচার বন্ধে স্থায়ী পদক্ষেপ নেয়ার কথা জানালেন অর্থ উপদেষ্টা ড. সালেহউদ্দিন আহমেদ। এদিকে আমলাতান্ত্রিক জটিলতা নিরসনে মন্ত্রণালয় ও যোগ্য নেতৃত্ব তৈরিতে বাণিজ্যিক সংগঠনের সংখ্যা কমানোর তাগিদ দিলেন বাণিজ্য উপদেষ্টা। এছাড়াও আর্থিক খাতে অনিয়মে জড়িত ব্যবসায়ীদের পাশাপাশি ব্যবস্থা নিতে হবে সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তাদের বিরুদ্ধেও। ঢাকা চেম্বারের সেমিনারে এমন দাবি ব্যবসায়ী নেতাদের।