নির্বাচন-কমিশনার

আবৃত্তি একাডেমির নেতৃত্বে শামীম-বেলায়েত

আগামী দুই বছরের জন্য আবৃত্তি একাডেমির পরিচালক হিসেবে নির্বাচিত হয়েছেন মোহাম্মদ শামীম আহসান। অন্যদিকে সমন্বয়ক হিসেবে নির্বাচিত হয়েছেন বেলায়েত হোসাইন।

'আগামী বছরের ২ মার্চ প্রকাশ করা হবে হালনাগাদ ভোটার তালিকা'

আগামী বছরের ২ মার্চ প্রকাশ করা হবে হালনাগাদ ভোটার তালিকা। এই তালিকায় ১৭ লাখ নতুন ভোটার নিবন্ধিত হয়েছে। বাদ পড়েছে অন্তত ২৫ থেকে ২৭লাখ। নতুন নির্বাচন কমিশনের প্রথম কমিশন সভা শেষে জানিয়েছেন নির্বাচন কমিশনার আবুল ফজল মো. সানাউল্লাহ। চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশের পর যারা বাদ পড়েছে তাদের তথ্য বাড়ি বাড়ি গিয়ে নেয়া হবে বলেও জানান তিনি।

শপথ নিলেন নবনিযুক্ত সিইসি ও চার ইসি

নবনিযুক্ত প্রধান নির্বাচন কমিশনারসহ নিয়োগপ্রাপ্ত অন্য চার নির্বাচন কমিশনার শপথ নিয়েছেন। আজ (রোববার,২৪ নভেম্বর) দুপুরে সুপ্রিম কোর্টের জাজেস লাউঞ্জে তাদের শপথবাক্য পাঠ করান প্রধান বিচারপতি সৈয়দ রেফাত আহমেদ।

নবনিযুক্ত সিইসি ও ইসিদের শপথ আজ

নবনিযুক্ত প্রধান নির্বাচন কমিশনারসহ আজ (রোববার,২৪ নভেম্বর) শপথ নিচ্ছেন নিয়োগপ্রাপ্ত অন্য ৪ নির্বাচন কমিশনার। দুপুর দেড়টার দিকে সুপ্রিম কোর্টের জাজেস লাউঞ্জে তাদের শপথ পড়াবেন প্রধান বিচারপতি সৈয়দ রেফাত আহমেদ।

আগামী রোববার শপথ নেবেন নবনিযুক্ত সিইসি ও ইসিরা

আগামী রোববার (২৪ নভেম্বর) দুপুরে আনুষ্ঠানিকভাবে শপথ নেবেন নবনিযুক্ত প্রধান নির্বাচন কমিশনার (ইসি) ও অন্যান্য নির্বাচন কমিশনাররা। আজ (শুক্রবার, ২২ নভেম্বর) সুপ্রিম কোর্টের জনসংযোগ কর্মকর্তা জানান, আগামী রোববার বেলা দেড়টার দিকে শপথ অনুষ্ঠান হতে পারে। প্রধান বিচারপতি সৈয়দ রেফাত আহমেদ তাদের শপথ পাঠ করাবেন।

রাজনৈতিক দলগুলো যেভাবে চাইবে সেভাবেই আগামী নির্বাচন হবে: নবনিযুক্ত সিইসি

রাজনৈতিক দলগুলো যেভাবে চাইবে সেভাবেই আগামী নির্বাচন হবে বলে জানিয়েছেন নবনিযুক্ত প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) এ এম এম নাসির উদ্দীন। আজ (বৃহস্পতিবার, ২১ নভেম্বর) বিকেলে রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিন সিইসি হিসেবে নিয়োগ দেন সাবেক সচিব এ এম এম নাসির উদ্দীনকে। একইসঙ্গে আরও চার নির্বাচন কমিশনার নিয়োগ দিয়ে প্রজ্ঞাপন জারি করা হয়। এদিকে, জনগণের ভোটের অধিকার ফিরিয়ে নতুন কমিশনের কাছে অংশগ্রহণমূলক নির্বাচনের আশা নির্বাচন ব্যবস্থা সংস্কার কমিশনের প্রধান ড. বদিউল আলম মজুমদার ও বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য খন্দকার মোশাররফ হোসেনের।

নির্বাচন কমিশনার হিসেবে সার্চ কমিটিতে জমা পড়েছে কয়েক ডজন নাম

নির্বাচন কমিশনার হিসেবে সার্চ কমিটিতে জমা পড়েছে কয়েক ডজন নাম

নির্বাচন কমিশনার হিসেবে বিএনপি-জামায়াতসহ বেশিরভাগ রাজনৈতিক দলই নির্ধারিত সময়ের মধ্যে অনুসন্ধান কমিটির কাছে তাদের প্রস্তাবিত নামগুলো জমা দিয়েছে। এর মধ্যে নির্বাচন কমিশনার হিসেবে প্রস্তাবনা এসেছে বর্তমান সংস্কার কমিশনের প্রধান বদিউল আলম মজুমদার, ইসির সাবেক অতিরিক্ত সচিব জেসমিন টুলি, সাবেক সেনা কর্মকর্তা নাজিম উদ্দিন, সাবেক ইসি সচিব জকরিয়া ও সুপ্রিম কোর্টের সাবেক রেজিস্টার ইকতিদার আহমেদের নামও।

ইসি পুনর্গঠনে অনুসন্ধান কমিটি গঠন করে প্রজ্ঞাপন জারি

প্রধান নির্বাচন কমিশনার ও অন্যান্য নির্বাচন কমিশনার নিয়োগের জন্য রাষ্ট্রপতির কাছে নাম করতে অনুসন্ধান কমিটি গঠন করে প্রজ্ঞাপন জারি করেছে করেছে মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ।

সংসদ সদস্য ও নির্বাচন কমিশনারদের বিরুদ্ধে অনুসন্ধান শুরুতে আইনি নোটিশ

দলীয় সরকারের অধীনে ২০১৪, ১৮ ও ২৪ সালের জাতীয় নির্বাচনে সব সংসদ সদস্য ও নির্বাচনে নিয়োজিত নির্বাচন কমিশনারদের বিরুদ্ধে দুদকের অনুসন্ধান কার্যক্রম শুরুর জন্য আইনি নোটিশ দিয়েছেন সুপ্রিম কোর্টের এক আইনজীবী।

নির্বাচন কমিশনার নিয়োগ আইন বাতিলের প্রস্তাব রাজনৈতিক দল ও ‍সুশীল সমাজের

নির্বাচন কমিশনার নিয়োগ আইন বাতিলের প্রস্তাব দিয়েছেন বিএনপি জামায়াতসহ বিভিন্ন রাজনৈতিক দল ও সুশীল সমাজের প্রতিনিধিরা। ইসি সংস্কার কমিশনের প্রধানও বলছেন, আইনটি ত্রুটিপূর্ণ ও অগ্রহণযোগ্য। রাজনৈতিক ঐক্যমতের ভিত্তিতে নির্বাচন কমিশন গঠন হওয়া উচিত বলে মনে করেন সংস্কার কমিশনের প্রধান বদিউল আলম মজুমদার। অন্যদিকে দলীয় সরকারের অধীনে ভালো নির্বাচন সম্ভব নয় বলে মত দিয়েছেন অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের উপদেষ্টা এম সাখওয়াত হোসেন। নির্বাচন কমিশন নিয়োগে আয়োজিত এক সংলাপে অংশ নিয়ে এসব কথা বলেন তারা।

যে কারণে প্রাতিষ্ঠানিক রূপ পায়নি দেশের নির্বাচন ব্যবস্থা

'গণতন্ত্রের প্রতি যাদের দায়বদ্ধতা আছে, তাদের নিয়োগ দেয়ার ব্যবস্থা করতে হবে'

স্বাধীনতার পর থেকে এ যাবৎ যত নির্বাচন কমিশন গঠিত হয়েছে, বেশিরভাগই নিয়োগে পেয়েছে দলীয় বিবেচনা। ফলে প্রায় প্রতিটি নির্বাচন প্রশ্নবিদ্ধ হয়েছে। এমনকি সৎ আদর্শিক রাজনীতিবিদরা নির্বাচিত হয়ে সংসদে যেতে পারেননি। এমনটাই মনে করেন নির্বাচন বিশ্লেষক ও রাষ্ট্রবিজ্ঞানীরা। নির্বাচন কমিশনার নিয়োগে সবশেষ করা আইনটিও ত্রুটিপূর্ণ উল্লেখ করে এই আইন বাতিল কিংবা পুনর্লিখনের পরামর্শ দিয়েছেন তারা।

২০১২ ও ২০১৭ সালে নিয়োগ দেয়া নির্বাচন কমিশনকে দায়মুক্তির বৈধতা চ্যালেঞ্জ করে রুল জারি

২০১২ ও ২০১৭ সালের নিয়োগ দেয়া নির্বাচন কমিশনকে দায়মুক্তি দিয়ে করা আইন কেনো বেআইনি নয় জানতে চেয়ে রুল জারি করেছেন হাইকোর্ট। আজ (মঙ্গলবার, ২৭ আগস্ট) বিচারপতি এ কে এম আসাদুজ্জামানের নেতৃত্বাধীন দ্বৈত হাইকোর্ট বেঞ্চ এ রুল জারি করেন।