নির্বিঘ্নে বড়দিন উদযাপন করেছেন সিরিয়ার খ্রিষ্টানরা
বিচ্ছিন্ন ঘটনা বাদে নতুন সিরিয়ায় এবার নির্বিঘ্নে বড়দিন উদযাপন করেছেন খ্রিস্ট সম্প্রদায়। গির্জায় প্রার্থনার পাশাপাশি স্থানীয় ক্লাব ও বারে ছিল নানা আয়োজন। তবে বন্দরনগরী তারতৌসে আসাদপন্থিদের সঙ্গে সেনাবাহিনীর সংঘর্ষে ১৪ সেনাসহ নিহত কমপক্ষে ১৭ জন। মধ্যাঞ্চলীয় শহর হোমসে পুরোনো ভিডিও ছড়িয়ে আন্দোলন উসকে দিয়েছে আসাদপন্থিরা। এদিকে অস্ত্র ফেলে না দিলে কুর্দিদের অস্ত্রসহ কবর দেয়ার হুমকি দিয়েছেন তুরস্কের প্রেসিডেন্ট এরদোয়ান।
সংখ্যালঘুদের নিরাপত্তা আর ধর্ম পালনের অধিকারের দাবিতে উত্তাল সিরিয়া
ক্রিসমাস ইভের সন্ধ্যায় সংখ্যালঘুদের নিরাপত্তা নিশ্চিত আর ধর্ম পালনের অধিকারের দাবিতে উত্তাল সিরিয়া। মধ্য সিরিয়ার হামায় খ্রিষ্টান অধ্যুষিত এলাকার মূল স্কয়ারের ক্রিসমাস ট্রিতে অগ্নিকাণ্ড-রাজধানী দামেস্কসহ গুরুত্বপূর্ণ সড়ক বিক্ষোভকারীদের দখলে। ইসলামপন্থি ও বাশার আল-আসাদ বিরোধী অন্তর্বর্তী সরকারের প্রতিরক্ষা দপ্তরের উদাসীনতাকে দুষছেন খ্রিষ্টান ধর্মাবলম্বীসহ স্থানীয়রা।
প্রতিটি চার্চে যিশু ভক্তরা অংশ নেন বড়দিনের প্রার্থনায়
আজ শুভ বড়দিন। ভোরের আলো ফুটতেই গির্জায় শুরু হয় বড়দিনের প্রার্থনা। পরিবার পরিজন নিয়ে চার্চে সমবেত হন খ্রিষ্ট ধর্মাবলম্বীরা। নতুন কাপড়, অলংকার আর নানা সজ্জায় নিজেদের সুসজ্জিত করে যিশু ভক্তরা অংশ নেন বড়দিনের প্রার্থনায়। এসময় তারা নিজ পরিবার, দেশ এবং বিশ্বের মঙ্গল কামনা করেন।
বড়দিনে আতশবাজি, পটকা ফুটানো ও ফানুস ওড়ানো নিষিদ্ধ
খ্রিষ্টান ধর্মাবলম্বীদের বৃহত্তম ধর্মীয় অনুষ্ঠান বড়দিনে সকল প্রকার আতশবাজি, পটকা ফুটানো এবং ফানুস ওড়ানো নিষিদ্ধ করে গণবিজ্ঞপ্তি জারি করেছে ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশ (ডিএমপি)।
বড়দিন উপলক্ষে প্রধান উপদেষ্টার শুভেচ্ছা বিনিময়
বড়দিন উপলক্ষে খ্রিষ্টান সম্প্রদায়ের প্রতিনিধিদের সঙ্গে শুভেচ্ছা বিনিময় করেছেন প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস। আজ (মঙ্গলবার, ২৪ ডিসেম্বর) রাষ্ট্রীয় অতিথি ভবন যমুনায় শুভেচ্ছা বিনিময় করেন তিনি।
কাল খ্রিষ্টান ধর্মাবলম্বীদের সবচেয়ে বড় উৎসব বড়দিন
কাল খ্রিষ্টান ধর্মাবলম্বীদের সবচেয়ে বড় উৎসব-বড়দিন। দিনটি ঘিরে, রাজধানীর চার্চগুলোতে এখন সাজ সাজ রব। বড় বড় হোটেলগুলোও সেজে উঠেছে আলোকসজ্জায়। এভাবেই নানা আয়োজনের মধ্য দিয়ে বড়দিনের প্রস্তুতি নিয়েছে রাজধানীবাসী।
'ভারতের অপতথ্য দুই দেশের জন্য হুমকিস্বরূপ, তা দেশটিকে জানানো হয়েছে'
ভারতীয় আগ্রাসন এবং অপতথ্য প্রচারের বিরুদ্ধে ঐক্যবদ্ধ থাকার ঘোষণা দিয়েছেন সকল ধর্মীয় সম্প্রদায়ের নেতারা। প্রধান উপদেষ্টার ডাকা বৈঠকে অংশ নিয়ে হিন্দু, বৌদ্ধ, খ্রিষ্টান ও মুসলিম সম্প্রদায়ের নেতারা জানান, আইনজীবী আলিফ হত্যাকাণ্ড, সহকারি হাইকমিশনে হামলাসহ ঘটনার পরও ধৈর্যের পরিচয় দিয়েছে বাংলাদেশ। বৈঠক শেষে উপদেষ্টা মাহফুজ আলম বলেন, 'ভারতের অপতথ্য দুই দেশের জন্য হুমকিস্বরূপ, তা দেশটিকে জানানো হয়েছে। ভারতকে আগে জুলাই গণঅভ্যুত্থান এবং আওয়ামী লীগের গণহত্যার স্বীকৃতি দিতে হবে।'
বিএসএফের গুলিতে নিহত স্বর্ণা দাসের বাড়িতে বিএনপির প্রতিনিধি দল
ভারত সীমান্তে কে হিন্দু, কে বৌদ্ধ, কে খ্রিষ্টান বা কে মুসলিম তা দেখেই নির্বিচারে বাংলাদেশের মানুষকে হত্যা করে বলে মন্তব্য করেছেন বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দলের (বিএনপি) জ্যেষ্ঠ যুগ্ম মহাসচিব অ্যাডভোকেট রুহুল কবির রিজভী। আজ (রোববার, ৬ অক্টোবর) মৌলভীবাজার বর্ডারে ভারতের বর্ডার সিকিউরিটি ফোর্সের (বিএসএফ) গুলিতে নিহত স্বর্ণা দাসের পরিবারে সাথে দেখা করেন তিনি। এসময় তিনি এ কথা বলেন।