খাদ্য-বিভাগ  

হয়রানির কারণে সরকারি গুদামে ধান দিতে আগ্রহ নেই কৃষকের

হয়রানির কারণে সরকারি গুদামে ধান দিতে আগ্রহ নেই কৃষকের

সুনামগঞ্জে এবারও কৃষকদের কাছ থেকে সরকারিভাবে ধান সংগ্রহের লক্ষ্যমাত্রা পূরণ হয়নি। এ বছর জেলায় ১৩ লাখ টনের বেশি ধান উৎপাদন হলেও সরকার মাত্র ২৯ হাজার টন ধান সংগ্রহের লক্ষ্য নির্ধারণ করে। এরপরও সে লক্ষ্য পূরণ করতে পারেনি খাদ্য বিভাগ। নানা প্রতিকূলতা কাটিয়ে হাওরের কৃষকরা বিপুল পরিমাণ ধান উৎপাদন করলেও হয়রানির কারণে সরকারি গুদামে ধান সরবরাহে আগ্রহ নেই কৃষকের। অনেকটা বাধ্য হয়েই কমদামে ফড়িয়া-পাইকারদের কাছে ধান বিক্রি করছেন কৃষকরা।

বেকার পড়ে আছে ৪০০ কোটি টাকার ওয়াগন

বেকার পড়ে আছে ৪০০ কোটি টাকার ওয়াগন

কোটি কোটি টাকা ব্যয়ে চীন থেকে আমদানি করা প্রায় ৫০০ মালবাহী ওয়াগন পড়ে আছে চিটাগাং গুডস পোর্ট ইয়ার্ডে। সম্প্রতি ৬০টি ওয়াগন খাদ্যশস্য পরিবহনে ব্যবহৃত হলেও বাকী ওয়াগন খোলা আকাশের নিচে নষ্ট হচ্ছে। ট্রেনে খাদ্যশস্য ও পাথর পরিবহন কম হলেও বৈদেশিক মুদ্রা ব্যয়ে ওয়াগন কেনার যৌক্তিকতা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে।

ধানের দর নিয়ে জটিলতায় কৃষক

ধানের দর নিয়ে জটিলতায় কৃষক

সরকার ধানের দাম বেঁধে দিলেও সুফল মিলছে না কৃষকের। আর্দ্রতার মাপকাঠি আর নির্দিষ্ট সংখ্যক কৃষক ধান বিক্রির সুযোগ পাওয়ায় অধিকাংশ কৃষকই হাটে কম দামে ধান বিক্রিতে বাধ্য হচ্ছেন। সরকার নির্ধারিত ১ হাজার ২৮০ টাকার জায়গায় ৮০০ থেকে ১ হাজার টাকায় প্রতিমণ ধান বিক্রি করছেন তারা। ক্ষতিগ্রস্ত কৃষকের দাবি, ধানের ক্রয়নীতি পরিবর্তনের।

বোরো ধান কাটা-মাড়াইয়ে ব্যস্ত কৃষক

বোরো ধান কাটা-মাড়াইয়ে ব্যস্ত কৃষক

বগুড়ায় পুরোদমে চলছে বোরো ধান কাটা-মাড়াই। হাট বাজারে বেড়েছে নতুন ধানের সরবরাহ। বাজারে ভেজা চিকন ধান বিক্রি হচ্ছে ১১শ' থেকে সাড়ে ১১শ' টাকায়। আর মোটা জাতের ধান বিক্রি হচ্ছে ১১শ' টাকায়। কৃষকদের অভিযোগ সরকার নির্ধারিত মূল্য তারা পাচ্ছেন না। আর মিল মালিকদের অভিযোগ ধানের বাজার অনুযায়ী সরকারের চালের ক্রয়মূল্য নির্ধারণ সঠিক হয়নি।

বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের বেঁধে দেয়া দামে বিক্রি করতে হবে চাল

বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের বেঁধে দেয়া দামে বিক্রি করতে হবে চাল

পহেলা বৈশাখ থেকে বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের বেঁধে দেয়া দামে বিক্রি করতে হবে চাল। তবে চালের প্রস্তাবিত মূল্যের সাথে বর্তমান বাজারদরের কোনও মিল খুঁজে পাচ্ছেন না চালকল মালিকরা। তার ওপর বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের নির্ধারিত ১৪ জাতের চালের মধ্যে বাজারে মিলছে না অনেক জাতের চাল।

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় আতপ চালের বাজার চড়া

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় আতপ চালের বাজার চড়া

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় আতপ চালের বাজার চড়া হয়ে উঠেছে। সরকার সংগ্রহের জন্য কেজি প্রতি ৪৩ টাকা নির্ধারণ করলেও খোলাবাজারে কেনাবেচা হচ্ছে ৪৬ টাকায়।