কচুরিপানা

জলের সন্ত্রাস থেকে বৈদেশিক মুদ্রার বাহক হয়ে উঠেছে কচুরিপানা

একসময় বাংলার অর্থনীতিতে দুর্দশা ডেকে এনেছিল জলাশয়ে ভাসমান কচুরিপানা। এমন কী এটি নির্মূলের জন্য ইংরেজদের কাছে নালিশও দেয় কৃষক। তবে সময়ের বিবর্তনে এই জলজ উদ্ভিদে ভর করে আসছে বৈদেশিক মুদ্রা।

সড়ক বিভাগের অদূরদর্শিতায় জলাবদ্ধ শরীয়তপুরের শত শত হেক্টর ফসলি জমি

শরীয়তপুরে সড়ক বিভাগের অদূরদর্শিতায় জলাবদ্ধ শত শত হেক্টর ফসলি জমি। উন্নয়ন প্রকল্পের নামে খাল ভরাট করে রাস্তা ও সেতু নির্মাণ করায় এমন দশা। এতে চাষাবাদ করতে না পারায় ভোগান্তিতে কৃষকরা। অনাবাদী থাকায় বাধাগ্রস্ত হচ্ছে খাদ্য উৎপাদন। খাল বাঁচাতে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ নেয়ার আশ্বাস জনপদ বিভাগের।

দখল-দূষণে মৃতপ্রায় নওগাঁর তুলসীগঙ্গা নদী

তুলসীগঙ্গা নদী, যে নদীর খরস্রোতা পানির ধারা একসময় আশপাশের জমিকে করতো উর্বর, জেলেদের জীবিকা নির্বাহ করতো সহজ। আজ সেই নদী হারিয়েছে তার রূপ। নওগাঁ সদর উপজেলার তিলোকপুর ইউনিয়ন থেকে রানীনগর উপজেলার ত্রিমোহনী পর্যন্ত প্রায় ১৮ কিলোমিটার দীর্ঘ এই নদী দখল আর দূষণে এখন মৃতপ্রায়।

ইরি-বোরো রোপণের আগে জমির কচুরিপানা ও ঘাস নিয়ে বিপাকে কৃষক

শুরু হবে ইরি-বোরো ধানের রোপণ। কিন্তু তার আগেই জমিতে জমে থাকা কচুরিপানা ও ঘাস পরিষ্কার নিয়ে বিপাকে নওঁগা সদর উপজেলার হাসাঁইগাড়ী বিলের কৃষকরা। কৃষকদের লাভের একটি অংশ চলে যাচ্ছে জমি পরিষ্কারে। কৃষি অফিসের পরামর্শ আগাছা পচিয়ে জৈব সারে তৈরি করতে পারলে কমবে খরচ।

চলনবিলে জলাবদ্ধতা ও কচুরিপানায় ধান রোপনে বিপাকে কৃষকরা

চলনবিলে কৃষকের লাভ খেয়ে নিলো কচুরিপানা। বিলম্ব বন্যার পানিতে স্রোত না থাকায় পুরো চলনবিল অঞ্চল জুড়ে জলাবদ্ধতার পাশাপাশি ছেয়ে গেছে কচুরিপানায়। মাসখানেক পর যে সব জমিতে বোরো ধান রোপণ করবেন কৃষকরা, সে জমিতে হাঁটু পানির পাশাপাশি কচুরিপানায় দিশেহারা তারা। এতে ধান রোপণের আগে জমি পরিষ্কার করতে বিঘা প্রতি ৬ থেকে ৭ হাজার টাকা বাড়তি খরচ করতে হচ্ছে তাদের। বোরো ধান চাষ করে যে লাভের আশা করছিলেন কৃষকরা, এখন লাভের গুড় পিঁপড়া খাওয়ার অবস্থা চলনবিল অঞ্চলের কৃষকদের।