হিমালয় জয় করে দক্ষিণ এশিয়ার শ্রেষ্ঠত্ব ধরে রেখেছে ঋতুপর্ণা চাকমা-সাবিনা খাতুনরা। কৃতিত্ব সাফজয়ী পুরো দলের অথচ একুশে পদকের জন্য নাম চাওয়া হয়েছে মাত্র এগারো জনের। কেন কীভাবে এমন সিদ্ধান্ত আসল সেটার উত্তর জানা নেই বাফুফের, আছে প্রশ্ন।
বাংলাদেশ ফুটবল ফেডারেশনের কার্যনির্বাহী সদস্য টিপু সুলতান বলেন, ‘দেশের জন্য ১১ জন মেয়ে শুধু সফলতা এনে দিয়েছে এমন না। এখানে টিম ওয়ার্ক কাজ করে। পাশাপাশি আরো অন্যান্য মেয়েরা ছিল তারাও আশায় ছিল। যেহেতু সম্পূর্ণ টিম আমাদের জন্য সম্মান বয়ে এনেছে। আমার মনে হয় তারা যদি আবার একটু চিন্তা করে সবাইকে একুশে পদক দেই তাহলে সবাই খুশি থাকবে।’
প্রশ্নের তীরটা একুশে পদক সমন্বয়কারী আয়োজক কমিটির দিকেই। ইতোমধ্যেই বাফুফে থেকে সুপারিশ করা হয়েছে পুরো দলের জন্যই।
মরীচিকাময় ফুটবল অঙ্গন সাফল্যের আলোয় রাঙিয়েছে সাফজয়ী নারী দল। কারো অবদানকেই সেখানে ছোট করে দেখার সুযোগ নেই। কিন্তু একুশে পদক কমিটি যদি শেষ পর্যন্ত তাদের সিদ্ধান্তেই অটল থাকে। সেক্ষেত্রে তারা শুরুর একাদশে থাকা ফুটবলার বেছে নেবেন নাকি শেষের এগারো জনকে, সে প্রশ্ন থেকেই যায়।