এ সময় মিছিলকারীরা গণহত্যার বিচার ও আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে বিভিন্ন স্লোগান দিতে থাকে। এর আগে রাজু ভাস্কর্যের সামনে শহীদের জানাজা অনুষ্ঠিত হয়। মিছিলের পর আন্দোলনকারীরা জানান, অভ্যুত্থানের ৬ মাস পর শহীদ হাসানের মরদেহ ঢাকা মেডিকেলের মর্গে জুলাই শহীদ ফাউন্ডেশনের সহযোগিতায় শনাক্ত করে তার পরিবার।
এর আগে লাশ খুঁজে পেতে পুলিশ প্রশাসনের কোনো সহযোগিতা পাননি তারা। হাসানের খুনের দায় শেখ হাসিনা উল্লেখ করে তার বিচারের দাবি জানিয়ে মিছিলকারীরা বলেন, এখনও অনেক মরদেহ শনাক্ত হয়নি। এই লাশের উপর দাঁড়িয়ে ফ্যাসিস্ট হাসিনা ও আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় থাকতে চেয়েছিল। গণহত্যায় জড়িত এই দলটিকে দ্রুত নিষিদ্ধ করতে হবে। না হয় শহীদদের আত্মা ও এদেশের মানুষের সাথে অন্যায় করা হবে বলেও মন্তব্য করেন তারা।