অভিযোগ আছে, আওয়ামী লীগ সরকারের আমলে এনায়েত উল্লাহর নেতৃত্বাধীন সিন্ডিকেটের কবল থেকে বের হতে পারেনি সড়ক খাত।
২০০৯ সালের পর জোর করে পরিবহন সমিতির নিয়ন্ত্রণ নেয়ার অভিযোগ রয়েছে তার বিরুদ্ধে। পরিবহন খাতে নতুন বাস নামানোর অনুমোদনের নামে লাখ লাখ টাকা ঘুষ নিতেন এনায়েত উল্লাহ।
এছাড়া অবৈধভাবে দেশে-বিদেশে গড়েছেন অঢেল সম্পত্তি। এ নিয়ে দুর্নীতি দমন কমিশনে লিখিত অভিযোগে তুলে ধরা হয়।
দুদকে জমা পড়া অভিযোগে বলা হয়, রাজধানী ও এর উপকণ্ঠের বিভিন্ন রুটে চলাচলকারী ১৫ হাজার বাস থেকে প্রতিদিন দেড় কোটি টাকা চাঁদা আদায় করতো এনায়েত উল্লাহর সিন্ডিকেট।
অভিযোগের ভিত্তিতে তার বিরুদ্ধে অনুসন্ধান শুরু করে দুদক।