উপদেষ্টা বলেন, মালয়েশিয়ার সঙ্গে বাংলাদেশের দীর্ঘদিনের সম্পর্ক। এ সম্পর্ককে নতুন উচ্চতায় নিয়ে যাওয়ার বিষয়ে দুই দেশই সম্মত।’
ঢাকায় পুরনো বন্ধুকে স্বাগত জানাতে পেরে খুবই খুশি বলে জানান ড. ইউনূস। বৈঠকে অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ছাত্র-নেতৃত্বাধীন বিপ্লব, ছাত্র ও জনগণের আত্মত্যাগ এবং বিগত সরকারের সংঘটিত গণহত্যা নিয়ে সংক্ষিপ্ত বক্তব্য দেন।
প্রধান উপদেষ্টা মালয়েশিয়ার বিশ্ববিদ্যালয় এবং এর নেতাদের সাথে তার দীর্ঘ সম্পর্ক নিয়েও কথা বলেন।
এসময় মালয়েশিয়ার প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘অন্তর্বর্তী সরকারকে সহযোগিতা করবে মালয়েশিয়া। বাংলাদেশের মানুষের প্রত্যাশা পূরণ করতে পারবেন ড. ইউনূস।’
এছাড়াও আলোচনায় অনুমতি পেয়েও না যেতে পারা ১৮ হাজার শ্রমিকের বিষয় বিবেচনার আশ্বাস দেন আনোয়ার ইব্রাহিম। আগে দুই নেতা তাদের ঘনিষ্ঠ বন্ধুত্বের নিদর্শন হিসেবে একই গাড়িতে চড়ে দ্বিপক্ষীয় বৈঠকের ভেন্যুতে গমন করেন।
এর আগে সকালে সংক্ষিপ্ত সফরে ঢাকায় এসে পৌঁছান মালয়েশিয়ার প্রধানমন্ত্রী আনোয়ার ইব্রাহিম। দুপুর ২টার দিকে তাকে বহনকারী বিমান শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে এসে পৌঁছায়। এরপর তাকে স্বাগত জানান অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান ড. মুহাম্মদ ইউনূস এবং গার্ড অব অনার দেয়া হয়।