জাতীয় নাগরিক কমিটিতে আগামীতে সদস্য সংখ্যা আরো বাড়ানো হবে বলে জানা গেছে। নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারী এবি পার্টির সহকারী তথ্য ও গবেষণা সম্পাদক পদে দায়িত্বে ছিলেন। এবি পার্টিতে যোগ দেয়ার আগে তিনি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় শাখা ছাত্র ফেডারেশনের সঙ্গে যুক্ত ছিলেন।
আর নাগরিক কমিটির সদস্যসচিব আখতার হোসেন গণতান্ত্রিক ছাত্রশক্তির আহ্বায়ক হিসেবে দায়িত্বে ছিলেন। এর আগে ডাকসুর সাবেক সমাজসেবা সম্পাদক হিসেবেও দায়িত্ব পালন করেন।
সামান্তা সামান্তা শারমিনকে জাতীয় নাগরিক কমিটির মুখপাত্র হিসেবে দায়িত্ব দেয়া হয়েছে। তিনি বলেন, জাতীয় নাগরিক কমিটি একটি আহ্বায়ক কমিটি গঠনের মাধ্যমে কাজ শুরু করছে। শিগগিরই মহানগর, জেলা ও উপজেলা পর্যায়ে ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানের অংশগ্রহণকারী সামাজিক, সাংস্কৃতিক ও ধর্মীয় নেতৃত্ব এবং বিভিন্ন শ্রেণি–পেশার মানুষের সঙ্গে তারা আলোচনা করবে। অভ্যুত্থানের শক্তিকে সংহত করে বাংলাদেশ রাষ্ট্রকে পুনর্গঠনের লক্ষ্যে কাজ করে যাবে এই কমিটি।’
কমিটির সদস্যদের মধ্যে রয়েছেন আরিফুল ইসলাম আদীব, সাইফ মোস্তাফিজ, মনিরা শারমিন, নাহিদা সারোয়ার চৌধুরী, সারোয়ার তুষার, মুতাসিম বিল্লাহ, আশরাফ উদ্দিন মাহদি, আলাউদ্দিন মোহাম্মদ, অনিক রায়, জাবেদ রাসিন, মো. নিজাম উদ্দিন, সাবহানাজ রশীদ দিয়া, প্রাঞ্জল কস্তা, মঈনুল ইসলাম তুহিন, আবদুল্লাহ আল আমিন, হুযাইফা ইবনে ওমর, শ্রবণা শফিক দীপ্তি, সায়ক চাকমা, সানজিদা রহমান তুলি, আবু রায়হান খান, মাহমুদা আলম মিতু, অলিক মৃ, সাগুফতা বুশরা মিশমা, সৈয়দ হাসান ইমতিয়াজ, তাসনিম জারা।
এছাড়া জাতীয় নাগরিক কমিটিতে মোহাম্মদ মিরাজ মিয়া, আজহার উদ্দিন অনিক, মো. মেসবাহ কামাল, আতাউল্লাহ, এস এম শাহরিয়ার, মানজুর-আল- মতিন, প্রীতম দাশ, তাজনূভা জাবীন, অর্পিতা শ্যামা দেব, মাজহারুল ইসলাম ফকির, সালেহ উদ্দিন সিফাত, মুশফিক উস সালেহীন, তাহসীন রিয়াজ, হাসান আলী খান, মো. আবদুল আহাদ, ফয়সাল মাহমুদ শান্ত, মশিউর রহমান, আতিক মুজাহিদ, তানজিল মাহমুদ, আবদুল্ল্যাহ আল মামুন ফয়সাল, মো. ফারহাদ আলম ভূঁইয়া, এস এম সুজা, মো. আরিফুর রাহমান, কানেতা ইয়া লাম লাম, সৈয়দা আক্তার, স্বর্ণা আক্তার, সালমান মুহাম্মাদ মুক্তাদির ও আকরাম হুসেইনকে যুক্ত করা হয়েছে।