শিক্ষা
দেশে এখন
0

ক্র্যাফট ইনস্ট্রাক্টরদের গ্রেড বৈষম্য দূর ও পদে উন্নীতকরণের দাবি

মন্ত্রণালয়ের আদেশ অনুযায়ী ক্রাফট ইন্সট্রাক্টর পদটি ব্লক নয়। কিন্তু অন্যান্য শিক্ষক পদের ক্ষেত্রে নিয়োগ বিধিতে ৫০ শতাংশ থেকে ৯০ শতাংশ পদোন্নতির বিধান রাখা হলেও একমাত্র ক্রাফট ইন্সট্রাক্টর শিক্ষক পদটিকে বঞ্চিত রাখা হয়েছে যা অধিদপ্তরের সকল শিক্ষক পদের সঙ্গে সম্পূর্ণ বৈষম্য করা হচ্ছে বলে দাবি করেন পলিটেকনিক ইনস্টিটিউটগুলোতে কর্মরত ক্র্যাফট ইনস্ট্রাক্টররা।

বুধবার ( ৪ সেপ্টেম্বর) দুপুরে রাজধানীর জাতীয় প্রেসক্লাবে এক সংবাদ সম্মেলনে আয়োজন করে বাংলাদেশ পলিটেকনিক নন-গ্যাজেট অ্যাসোসিয়েশন। 

সেখানে কারিগরি শিক্ষা অধিদপ্তরের অধীন সরকারি পলিটেকনিক ইনস্টিটিউটে কর্মরত ক্র্যাফট ইনস্ট্রাক্টররা জানান, কারিগরি শিক্ষা ব্যবস্থায় ৬০ শতাংশ হলো ব্যবহারিক পড়াশোনা যা মূলত ক্র্যাফট ইনস্ট্রাক্টররা দিয়ে থাকেন। সেই ক্র্যাফট ইনস্ট্রাক্টরদের উপর বিভিন্ন প্রকার হুমকি, লাঞ্ছনা, মিথ্যাচার ও বৈষম্য করা হয়।

এ ছাড়াও তাদের ওপর বিভিন্ন প্রকার হুমকি, লাঞ্ছনা, মিথ্যাচার ও বৈষম্যের প্রতিবাদ জানান তারা। সংবাদ সম্মেলনে বাংলাদেশ পলিটেকনিক নন গ্রেডেড টিচার্স অ্যাসোসিয়েশনের (বাপনটিএ) মহাসচিব সুমন তালুকদার তাদের সঙ্গে হওয়া বৈষম্য তুলে ধরেন। 

লিখিত বক্তব্যে বলা হয়, সকল মন্ত্রণালয়, অধিদপ্তর ও পরিদপ্তরে কর্মরত সকল পদের মধ্যে সবচেয়ে বেশি বৈষম্যের শিকার ক্র্যাফট ইনস্ট্রাক্টর পদটি। বাংলাদেশ সরকারের গেজেট, অর্গানোগ্রাম, বিভিন্ন মন্ত্রণালয়ের আদেশ ও বিভিন্ন অফিস আদেশ অনুযায়ী এই পদটি শিক্ষক পদ।

এছাড়া ক্রাফট ইন্সট্রাকটরদের যারা নানা ভাবে লাঞ্ছিত করছে ও হুমকি দেয়া হয়েছে তাদের বিরুদ্ধে তদন্ত কমিটি গঠন করে বিচারের দাবি করেন বাংলাদেশ পলিটেকনিক নন গ্রেডেড টিচার্স অ্যাসোসিয়েশনের পক্ষ থেকে।

ইএ