মঙ্গলবার (২৬ মার্চ) পৃথক দুই এক বার্তায় তারা এই শুভেচ্ছা জানান।
শি জিনপিং তার বার্তায় বলেন, 'বিগত ৫৩ বছরে বাংলাদেশ অবিচলভাবে তার স্বাধীনতাকে সমুন্নত রেখেছে, তার অর্থনীতির উন্নয়ন এবং জনগণের জীবিকা উন্নত করার জন্য প্রচেষ্টা চালিয়েছে। সোনার বাংলা স্বপ্ন বাস্তবায়নে একটি দৃঢ় ভিত্তি স্থাপন করে উল্লেখযোগ্য অর্জন করেছে।'
তিনি উল্লেখ করেন যে চীন ও বাংলাদেশ ঐতিহ্যবাহী বন্ধুত্বপূর্ণ প্রতিবেশী এবং দু’দেশের মধ্যে বন্ধুত্ব শক্তিশালী থেকে শক্তিশালীতর হয়েছে। সাম্প্রতিক বছরগুলোয় আমাদের দু’দেশ দৃঢ় ও গভীর রাজনৈতিক বিশ্বাস এবং বিভিন্ন ক্ষেত্রে ফলপ্রসূ সহযোগিতা উপভোগ করেছে।
এদিকে রাশিয়ার প্রধানমন্ত্রী মিখাইল মিশুস্টিন চিঠিতে বলেছেন, 'রাশিয়ান ফেডারেশন সরকারের পক্ষ থেকে এবং আমার নিজের পক্ষ থেকে বাংলাদেশের জাতীয় ও স্বাধীনতা দিবস উপলক্ষ্যে অভিনন্দন।'
তিনি বলেন, 'রাশিয়া-বাংলাদেশ সম্পর্ক বন্ধুত্ব ও পারস্পরিক শ্রদ্ধার চেতনায় বিকশিত হচ্ছে। বাণিজ্য ও অর্থনৈতিক সহযোগিতা এগিয়ে যাচ্ছে এবং এর প্রেক্ষিতে নানা যৌথ প্রকল্প বাস্তবায়িত হচ্ছে।'
দু'দেশ এক সঙ্গে কাজ করলে বন্ধুত্ব আরও শক্তিশালী এবং উভয়ের স্বার্থরক্ষা হবে বলে জানান রুশ প্রধানমন্ত্রী। শুভেচ্ছা বার্তায় বাংলাদেশি জনগণের সুখ ও সমৃদ্ধি কামনা করেন তিনি।