তদন্ত কর্মকর্তা দুদকের সহকারি পরিচালক মোহাম্মাদ ইমরান জানান, ফেরির সংযোগ সড়ক তৈরিতে দুর্নীতির অভিযোগের ভিত্তিতে সড়ক ও জনপথ বিভাগের কর্মকর্তাদের সঙ্গে নিয়ে সড়ক নির্মাণের বিভিন্ন দিক পরিদর্শন করেছেন। যেখানে কাজের মান, দূরত্ব পরিমাপসহ বিভিন্ন দিক দেখা হয়। সবকিছু পর্যালোচনা শেষে চূড়ান্ত আকারে পরিদর্শনের প্রতিবেদন জমা দেয়া হবে।
গেল বছরের ১ আগস্ট শতবর্ষী কালুরঘাট সেতু সংস্কারের জন্য সেতু দিয়ে যান চলাচল বন্ধ করে দেয়া হয়। যানবাহন পারাপারের জন্য সেতুর পাশেই চালু হয় ফেরি সার্ভিস।
এর আগে ফেরি সার্ভিস চালুর লক্ষ্যে কর্ণফুলী নদীর কালুরঘাট ও বোয়ালখালী অংশে সংযোগ সড়ক নির্মাণ করা হয়। নির্মাণ কাজের মান ও পরিমাপ নিয়ে ৫ কোটি টাকা দুর্নীতির অভিযোগ উঠলে সড়ক বিভাগের কর্মকর্তাদের সাথে নিয়ে তদন্তে নামে দুদক।