এদিন এই বাহিনীর প্রতিষ্ঠাবার্ষিকীর দিবস উদযাপনে পিলখানায় বিজিবি সদরদপ্তরে আসেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। এ সময় চৌকস জওয়ানদের কুচকাওয়াজ পরিদর্শন করেন এবং সালাম গ্রহণ করেন।
রীতি অনুযায়ী স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীকে সাথে নিয়ে সেরা বিজিবি সদস্যদের পদক ও ব্যাজ পরিয়ে দেন প্রধানমন্ত্রী। প্যারেডের আনুষ্ঠানিকতা শেষে বক্তব্য রাখেন তিনি। বলেন, ‘বিজিবিকে বিশ্বমানের বাহিনী হিসেবে গড়ে তুলতে বিজিবি-২০৪১ ভিশন প্রণয়ন করেছি। যেভাবে আমরা ২০৪১ সালের মধ্যে বাংলাদেশকে স্মার্ট করতে চাই, সেভাবে আমাদের বিজিবিও হবে স্মার্ট বাহিনী।’
বক্তব্যে বিজিবিকে চেইন অব কমান্ড মেনে চলার নির্দেশ দেন শেখ হাসিনা। আরও বলেন, বিডিআর হত্যার সাথে জড়িতদের বিচারের আওতায় আনা হয়েছে যাতে ভবিষ্যতে এ ধরনের ঘটনা আর না ঘটে।
১৯৭৫ সালের ২৯ জুন সীমান্তের অতন্দ্র প্রহরী হিসেবে সীমান্তরক্ষী বাহিনী'র যাত্রা শুরু বাংলাদেশে। তখন থেকেই দেশের সার্বভৌমত্ব রক্ষা, সীমান্ত সুরক্ষাসহ বিভিন্ন আন্তঃসীমান্ত অপরাধ দমনে দক্ষতা ও পেশাদারিত্বের সঙ্গে কাজ করছে এই বাহিনী। পরে নাম বদলে হয় বিজিবি বা বর্ডার গার্ড বাংলাদেশ, যা বর্তমানে আরও সুসজ্জিত ও সুসংগঠিত।