শনিবার (১০ ফেব্রুয়ারি) সকালে ধানমন্ডি কার্যালয়ে এক ব্রিফিংয়ে এই মতামত জানায় সিপিডি।
দুইশো' বছরের ঐতিহ্য ধারণ করে আছে টাঙ্গাইলের তাঁতের শাড়ি। এই শাড়ির বুনন আর বাহারি ডিজাইনের কারণে এর কদরই আলাদা। কিন্তু গত ২ ফেব্রুয়ারি ভারত টাঙ্গাইল শাড়িকে পশ্চিমবঙ্গের ভৌগোলিক নির্দেশক পণ্য হিসেবে স্বীকৃতি দিলে মিশ্র প্রতিক্রিয়া তৈরি হয়।
এরপর ৭ ফেব্রুয়ারি শিল্প মন্ত্রণালয় টাঙ্গাইল শাড়িকে জিআই পণ্য হিসেবে স্বীকৃতি দেয়। কিন্তু সিপিডি মনে করে, সরকারের গাফিলতির কারণে টাঙ্গাইল শাড়ির স্বীকৃতির বিষয়টি জটিল আকার ধারণ করেছে।
এক ব্রিফিংয়ে সিপিডি’র সম্মানীয় ফেলো ড. দেবপ্রিয় ভট্টাচার্য বলেন, ‘সরকার ও সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিদের অসচেতনতা ও উদাসীনতায় এ ঘটনা ঘটেছে।’
টাঙ্গাইল শাড়িকে পশ্চিমবঙ্গের ভৌগোলিক পণ্য দাবির ক্ষেত্রে ভারত তথ্যের বিকৃতি ঘটিয়েছে বলেও অভিযোগ করেন তিনি।
তিনি আরও বলেন, ‘এখানে তথ্যের অপব্যবহার করে বিভ্রান্তি সৃষ্টি করা হয়েছে। অনেকে ক্ষেত্রে অসত্য তথ্য ব্যবহার করা হয়েছে।’
টাঙ্গাইল শাড়ির ইস্যুতে বাংলাদেশকে ভারতের আদালতে মামলা করার পাশাপাশি এ কাজে সহযোগতিার জন্য টাস্কফোর্স গঠনের পরামর্শ দেয় সিপিডি।