উপদেষ্টা বলেন, ‘আমরা এ ম্যাসেজটা দিতে চাচ্ছি- আমরা সম্প্রীতির বন্ধনে থাকতে চাই। এবং এ সম্প্রীতিটাই বেসিক জিনিস। যেখানে আমরা পার্বত্য এলাকায় সবাই একসঙ্গে থাকতে পারবো।
পাহাড়ের পরিস্থিতি কেমন সাংবাদিকদের এমন প্রশ্নে উপদেষ্টা বলেন, ‘পাহাড়ের পরিস্থিতি, আপনারা এখানে আছেন আপনারাই ভালো জানেন, এবং আপনারা বেশি বুঝেন। এ বছর কঠিন চীবর দান শুরু হয়েছে। আমরা সবাই মিলে মনে করি যে এটা হওয়া দরকার। কাউকে ধর্মীয়ভাবে, সামাজিকভাবে এবং অন্য কোনভাবে ইয়ে করা ঠিক না। বঞ্চিত ওয়ার্ডটা ঠিক ভালো হচ্ছে না। তারপরেও বলি যে, মানে এখানে সবার অংশগ্রহণ দরকার। এবং আমাদের সম্প্রীতি থাকা দরকার। এটা হচ্ছে আসল। সম্প্রীতির বাইরে কোনো কিছু নাই।’
এরআগে উপদেষ্টা চীবর বুনন উদ্বোধন করেন এবং পঞ্চশীল প্রার্থনায় অংশ নেন। পরে চীবর বুনন বেইন ঘর পরিদর্শন করেন। শেষে চুলামনি মন্দিরের পূজার উদ্দেশে ফানুস উড়ান। এসময় রাঙামাটি জেলা পরিষদের চেয়ারম্যান কাজল তালুকদার উপস্থিত ছিলেন।
