এসময় তিনি বলেন, ‘বিগত সরকারের কর্তাব্যক্তিরা শ্রমিকদের নিয়ে আইএলও কনভেনশনে অ্যাটেন্ট বা এড্রেস না করার কারণে এখন অনেক সমস্যায় পড়তে হচ্ছে। আমাদের খুব সীমিত এক্সপোর্ট হয় পোশাক খাত। সেখানে যদি ডিস্টার্ব হয় তাহলে বাংলাদেশ খুব বিপদের মধ্যে পড়বে। পোশাক খাতের জায়গায় অন্য কোন এক্সপোর্ট আমরা ধরতে পারিনি। সীমিত পরিমাণে জাহাজ শিল্প ধরলেও যে রকম করার কথা, সে রকমও করতে পারেনি। এজন্য আমাদের জনশক্তি এবং পোশাক খাত শিল্প ধ্বংস হলে বাংলাদেশের জন্য বিপদ হয়ে যাবে।’
এম সাখাওয়াত হোসেন বলেন, ‘কোনো কিছু হলেই বলে সরকার টাকা দিবে। সরকার টাকা দিবে কেন, এক বেক্সিমকো কোম্পানি বেসরকারি এক ব্যাংক থেকে ২৭ হাজার কোটি টাকা নিয়েছে। সে টাকা কোথায় গেছে? তারা এখন কারখানা বিক্রি করার জন্য দৌড়াদৌড়ি করছে। তাছাড়া ছোট ছোট কারখানার মালিকরাও ব্যাংক থেকে কোটি কোটি টাকা নিয়ে কারখানা বন্ধ করে বিদেশে পালিয়েছে। ব্যাংকের লোন নিয়ে তারা বিদেশে উন্নত জীবনযাপন করছে। তাই শ্রমিক আন্দোলন হলে সমস্ত কিছু ভেঙে পড়বে। মাত্র ৮ বা ১০ মাসে সব কিছু ঠিক করা সম্ভব না।’
আরও পড়ুন:
নাটোরের জেলা প্রশাসক আসমা শাহীনের সভাপতিত্বে মতবিনিময় সভায় বক্তব্য দেন, শ্রম ও কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব অমল কৃষ্ণ মন্ডল, পুলিশ সুপার আমজাদ হোসেনসহ প্রশাসনের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা এবং শ্রমিক ইউনিয়নের নেতৃবৃন্দরা।





