বাজার
0

জনপ্রিয় হচ্ছে মার্সেলের ইলেকট্রনিক্স সামগ্রী

দিন দিন জনপ্রিয় হয়ে উঠছে মার্সেলের ইলেকট্রনিক্স সামগ্রী। বগুড়ার দুপচাঁচিয়া উপজেলার সেতু ইলেকট্রনিক্স দিচ্ছে মার্শেল পণ্যের সব রকম সুযোগ সুবিধা। স্থানীয় শোরুমে বিশ্বমানের এসব দেশিয় পণ্য কম দামে এবং কিস্তিতে পেয়ে খুশি সাধারণ ক্রেতারা। মার্শেলের কর্মকর্তারাও সাধারণ মানুষের চাহিদার কথা বিবেচনা করে নতুন নতুন পণ্য শোরুমগুলোতে সংযোজন করছেন।

এয়ারকন্ডিশনার, টিভি, রিফ্রেজেটর থেকে ব্লেন্ডার, দুপচাঁচিয়ায় আমজাদ জোসেন ম্যানসনে সেতু ইলেকট্রনিক্স শো-রুমে সব রকম হোম অ্যাপ্ল্যায়েন্স পাওয়া যাচ্ছে এখানে। সকাল থেকেই বেচাকেনা শুরু হয়ে চলে রাত পর্যন্ত। কিস্তিতে সুলভ মূল্যে পণ্যের ওয়ারেন্টি পেয়ে খুশি ক্রেতারা।

ক্রেতারা বলেন, 'এখানে উন্নতমানের জিনিস আছে। আবার দামেও কম। তাই এখানে আসা। ওয়ারেন্টি-গ্যারেন্টি খুব ভালো। কিস্তিতে ফ্রিজ নিতে আসলাম।'

শো-রুমের কর্মচারী ও স্বত্বাধিকারী তাদের পণ্য বিক্রির জন্য কিস্তি, ডেলিভারি ও ওয়ারেন্টি নিশ্চিত করছে। পাশাপাশি কোম্পানির দেয়া অর্থ ছাড়ের অফার রয়েছে নানা পণ্যের ওপর।

ইলেকট্রনিক্সের স্বত্বাধিকারী ফেরদাউস আলম সেতু বলেন, 'কোম্পানি আমাদের বিভিন্ন সময় ছাড় দেয়। আমাদের এখানে এসি, এলইডি টিভি, স্মার্ট ফ্রিজ আছে। ৬ মাস কিস্তিতে বিক্রি করি এবং অনলাইন সেবা দিয়ে থাকি।'

মার্সেলের পণ্য দেশিয় হলেও আইএসও সনদপ্রাপ্ত পণ্যগুলোতে আন্তর্জাতিক মান নিয়ন্ত্রণ করা হয়। সাধারণ ক্রেতার কথা ভেবে নতুন নতুন পণ্য সংযোজন করা হচ্ছে শো-রুমগুলোতে। গ্রাহক চাহিদা পূরণ করায় দিন দিনই বাড়ছে মার্সেলের পণ্যের চাহিদা।

রিজিওনাল সেলস ম্যানেজার মো. আসাদুল ইসলাম বলেন, 'মার্সেল ব্র্যান্ড প্রতিনিয়ত নতুন নতুন পণ্য উদ্ভাবনী করছে। সব ধরনের পণ্যই আমাদের আসতেছে।'

দেশে মার্সেল ব্র্যান্ডের প্রায় ৩০০ রকমের পণ্য শো-রুমগুলিতে বিক্রি হচ্ছে। বগুড়ায় প্রতি মাসে গড়ে দুই কোটি টাকার বেশি পণ্য বিক্রি হয়।

এভিএস