৩৫ দশমিক ৫৪ একর জমির ওপর নির্মিত এই কমপ্লেক্স নির্মাণে খরচ হয়েছে ৩ হাজার ২০০ কোটি রুপি। নাম রাখা হয়েছে 'সুরাট ডায়মন্ড বার্স'।
এখানে একই ছাদের নিচে থাকছে আমদানি রফতানি বাণিজ্যের জন্য কাস্টম ক্লিয়ারেন্স হাউজ, খুচরা গহনা ব্যবসার জন্য জুয়েলারি মল, আন্তর্জাতিক ব্যাংকিং সুবিধা আর নিরাপদ ভল্ট।
যদিও ভারতের মুম্বাই হীরা রফতানির মূল কেন্দ্র, কিন্তু সুরাট ডায়মন্ড সিটি হিসেবে পরিচিত। বিশ্বের ৯০ শতাংশ হীরা বিক্রির আগে এখানে কাটা আর পলিশ করা হয়। নতুন অফিস কমপ্লেক্সে চালু হওয়ায় হীরা সম্পর্কিত যাবতীয় কাজ, যেমন পলিশ, নকশা তৈরি, নকশা অনুযায়ী বানানো, বেচাকেনাসহ পুরো কার্যক্রমটি এক ছাদের নিচে পরিচালিত হবে। দেশি-বিদেশি ক্রেতার জন্য এখানে থাকবে ২৭টি খুচরা দোকান।
এতে টাওয়ার আছে নয়টি। প্রতিটি টাওয়ারে ১৫টি আলাদা আলাদা ফ্লোর আছে। অফিস আছে ৪ হাজার ৭শ’ টির মতো।
বিশ্বের বৃহত্তম এই অফিস কমপ্লেক্সটির নির্মাণ কাজ শুরু হয় ২০১৭ সালের ডিসেম্বরে। হীরা ও গহনা ব্যবসার আন্তর্জাতিক হাব হবে এই কমপ্লেক্স।
এতোদিন বিশ্বের সবচেয়ে বড় অফিস ছিল মার্কিন যুক্তরাষ্টের প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয়ের সদরদপ্তর পেন্টাগন। ১৯৪৩ সাল থেকে এটি এই স্থান ধরে রেখেছিল।