এসময় বন্দর ও কাস্টমসের কর্মকর্তারা ছাড়াও বন্দর ব্যবহারকারী ব্যবসায়ী, সিএন্ডএফ এজেন্ট অ্যাসোসিয়েশন, ভারতীয় ট্রাক চালক সংগঠনের নেতারা বন্দর সংশ্লিষ্টরা উপস্থিত ছিলেন। ৪১ একর জায়গার ওপর নির্মিত অত্যাধুনিক টার্মিনালে রাখা যাবে প্রায় দেড় হাজার ভারতীয় ট্রাক। এতে বন্দর এলাকার দীর্ঘদিনের যানজট নিরসনের পাশাপাশি, প্রসার ঘটবে আমদানি বাণিজ্যে, রাজস্ব আয় বাড়বে বলে মনে করছেন বন্দর সংশ্লিষ্টরা।
উদ্বোধন শেষে টার্মিনালে পার্কিং ইয়ার্ড, কার্গো ভবন, ফায়ার স্টেশন, ইউটিলিটি ভবন, চালকদের জন্য গোসলখানা, রান্না ও বিশ্রামাগার, সেবা ভবনসহ বিভিন্ন এলাকা ঘুরে দেখেন এম সাখাওয়াত হোসেন।
এসময় তিনি বলেন, 'বেনাপোল বন্দরের যানজট নিরসনে এ টার্মিনাল কার্যকরী ভূমিকা পালন করবে। তাছাড়া বন্দরের বিভিন্ন অব্যবস্থাপনা দূর করতে কাজ চলছে। সবকিছু মিলে বন্দরের গতিশীলতা বৃদ্ধির পাশাপাশি বাড়বে রাজস্ব আয়ও।'
সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে এম সাখাওয়াত হোসেন বলেন, 'ইমিগ্রেশনে যাত্রীদের হয়রানি বা কষ্ট দূর করতে কাজ করা হচ্ছে। একটু সময় লাগবে।'
৩২৯ কোটি ২৮ লাখ ৬৪ হাজার টাকা ব্যয়ে ৪১ দশমিক ৩৯ একর জমিতে কার্গো ভেহিকেল টার্মিনাল নির্মাণ করেছে বন্দর কর্তৃপক্ষ। ২০২২ সালের ১৫ ফেব্রুয়ারি কাজ শুরু হয় যা শেষ হয়েছে গত ৩০ জুন।