পুলিশ ও স্থানীয় সূত্র জানায়, গতকাল রাত সাড়ে ১১ টার দিকে মেয়র চত্বরের উত্তর পাশে ফুটপাতে একটি ফুসকার দোকানে বসে আইনজীবী সুজনসহ ৪ বন্ধু মিলে ফুসকা খাচ্ছিলেন। এ সময় ৭ থেকে ৮ জনের একটি দুর্বৃত্ত দল আইনজীবী সুজন মিয়ার পাশে দাঁড়ায়।
তাদের মধ্যে একজন ছুরিকাঘাত করে একত্রে পালিয়ে যায়। পরে স্থানীয়রা উদ্ধার করে মৌলভীবাজার ২৫০ শয্যা বিশিষ্ট জেনারেল হাসপাতালে নিয়ে গেলে কর্তব্যরত চিকিৎসক তাকে মৃত ঘোষণা করেন। খবর পেয়ে তার পরিবারের সদস্য ও সহকর্মীরা ছুটে যান হাসপাতালে।
আইনজীবী সুজন মিয়া শহরতলীর পূর্ব হিলালপুর এলাকার জহিরুল ইসলামের পুত্র। পরিবারের সদস্যদের সাথে প্রায় ৮ বছর ধরে এলাকায় বসবাস করছেন। নিহত আইনজীবী সুজন মিয়ার পৈত্রিক বাড়ি ব্রাক্ষণবাড়িয়া পৌর এলাকার ১ নং ওয়ার্ডের ধুবলাপাড়া এলাকায়।
মৌলভীবাজার সদর মডেল থানার ওসি (তদন্ত) মিনহাজ উদ্দিন ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করে বলেন, ‘লাশের সুরতহাল প্রতিবেদন তৈরি করা হয়েছে। হত্যার কারণ এখনও জানা যায়নি, আসামীদের গ্রেপ্তারে পুলিশের অভিযান চলছে।’
খবর পেয়ে পুলিশ সুপার এম. কে এইচ জাহাঙ্গীর হোসেনসহ জেলা পুলিশের একটি টিম ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেন।