বাঘাইছড়ি উপজেলা নির্বাহী অফিসার শিরিন আক্তার বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন। চয়ন ত্রিপুরা কংলাক পাড়া এলাকার অমিত্য কুমার ত্রিপুরার ছেলে।
স্থানীয়রা জানান, বিকালে কংলাক পাহাড়ের নিচে পাইলিং পাড়ার পাহাড়ের জুমচাষের জন্য জমি প্রস্তুত করতে আগুন দেন চয়ন ত্রিপুরা। সেখানে তিনি অবস্থান করছিলেন। আগুন দ্রুতই ছড়িয়ে পড়লে আটকা পড়ে দগ্ধ হন চয়ন ত্রিপুরা।
সাজেক কটেজ মালিক সমিতির সভাপতি সুবর্ণ দেব বর্মণ জানান, খবর পেয়ে ৫৪ বিজিবি বাঘাইহাট ব্যাটালিয়নের সদস্য ও স্থানীয়রা চয়নকে মুমূর্ষু অবস্থায় উদ্ধার করে খাগড়াছড়ি জেনারেল হাসপাতালে নিয়ে যান। সেখানে রাতে কর্তব্যরত চিকিৎসক তাকে মৃত ঘোষণা করেন।
বাঘাইছড়ি উপজেলা নির্বাহী অফিসার শিরিন আক্তার জানান, সাজেকে জুমে আগুন দেয়ার পর চয়ন ত্রিপুরা নামের কৃষক অসতর্কতাবশত আগুনের মধ্যে আটকা পড়েন। এতে তার শরীরের বিভিন্ন অংশ পুড়ে যায়। স্থানীয়রা উদ্ধার করে হাসপাতালে নিলেও তাকে বাঁচানো যায়নি।