হাসপাতালে থাকা শিশুটির নানী রাবেয়া খাতুন জানান, শিশুটিকে গতকাল বিকেল পাঁচটার দিকে বাড়ির পাশের দোকানে ইফতারের জন্য পাঠান তার মা। দীর্ঘ প্রায় এক ঘণ্টা পরও ফিরে না আসায় তিনি বের হয়ে শিশুটিকে খুঁজতে থাকেন। একপর্যায়ে শিশুটিকে বাড়ির দিকে আসতে দেখেন তার মা। শিশুটি হাটতে পারছিল না। তাৎক্ষণিক তিনি শিশুটিকে হাসপাতালে নিয়ে আসেন।
২৫০ শয্যা বিশিষ্ট নোয়াখালী জেনারেল হাসপাতালের আবাসিক চিকিৎসা কর্মকর্তা (আরএমও) ডা. রাজীব আহমেদ চৌধুরী জানান, ভুক্তভোগী শিশুটি হাসপাতালে ভর্তির পর থেকে তার চিকিৎসা চলছে। শিশুটি আশঙ্কামুক্ত অবস্থায় রয়েছে।
নোয়াখালীর অতিরিক্ত পুলিশ সুপার মোহাম্মদ ইব্রাহীম জানান, খবর পেয়ে পুলিশের পক্ষ থেকে ভুক্তভোগী, ভুক্তভোগীর পরিবার ও চিকিৎসকদের সাথে যোগাযোগ করা হয়েছে।