জানা যায়, নাটোর জেলা ও দায়রা জজ আদালতের সাঁট-লিপিকার-কাম-কম্পিউটার অপারেটর; সাঁট মুদ্রাক্ষরিক; বেঞ্চ সহকারী; জারিকারক এবং অফিস সহায়ক পদে মোট ৩৪ জনের বিপরীতে শহরের এনএস কলেজ ও রাণী ভবানী মহিলা কলেজ কেন্দ্রে পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হয়।
এতে সারা দেশ থেকে এক হাজারের অধিক চাকরি প্রত্যাশীরা পরীক্ষায় অংশ নেয়। কিন্তু পরীক্ষা চলাকালীন সময়ে এনএস সরকারি কলেজ কেন্দ্রের ২১০ নম্বর রুমে একজন পরীক্ষার্থীর কাছে উত্তরপত্র পাওয়া যায়।
এসময় অন্য চাকরি প্রত্যাশীরা সোচ্চার হলে ওই পরীক্ষার্থীকে বহিষ্কার করে পরিদর্শকরা। পরে পরীক্ষা শেষে প্রশ্নপত্র ফাঁসের অভিযোগ তুলে বিক্ষোভ করেন তারা।
এসময় অন্য কক্ষে আরো পরীক্ষার্থীদের কাছে উত্তরপত্র ছিল বলে দাবি পরীক্ষার্থীদের। পাশাপাশি পরীক্ষা বাতিলের দাবি জানান তারা।
তবে প্রশ্নপত্র ফাঁসের কোন সুযোগ নাই বলে দাবি করেন নাটোর জেলা ও দায়রা জজ আদালতের প্রশাসনিক কর্মকর্তা শহিদুল ইসলাম। তিনি বলেন, ‘অসদুপায় অবলম্বনের জন্য একজনকে বহিষ্কার করা হয়েছে।’