আজ (শনিবার, ১৫ মার্চ) বিকেলে বাঘাইছড়ি উপজেলা নির্বাহী অফিসার শিরিন আক্তার ভ্রাম্যমাণ আদালত পরিচালনা করে এমএমসি, কেবিএম ও ফাইভ স্টার এই তিনটি ইটভাটা স্থায়ীভাবে বন্ধ করে দেন। এসময় পানি ছিটিয়ে ভাটার চুল্লির আগুন নিভিয়ে দেয়া হয়েছে। পরে হাইকোর্টের রিট পিটিশনের আদেশের সাইনবোর্ড ঝুলিয়ে দেয়া হয়।
এরআগেও দুই দফায় এই তিন ইটভাটায় অভিযান চালিয়ে কার্যক্রম বন্ধ ও অর্থ জরিমানা আদায় করা হয়। এরমধ্যে গেল ১৬ জানুয়ারি ৩টি ইটভাটায় ইট প্রস্তুত ও ইটভাটার সকল কার্যক্রম বন্ধ করে দেয় উপজেলা প্রশাসন। সেসময় এমএমসি, কেবিএম ও ফাইভ স্টার ইটভাটা বন্ধ ঘোষণা করার পাশাপাশি তিন ইটভাটা মালিককে ২ লাখ ৫০ হাজার টাকা জরিমানা আদায় করা হয়। হাইকোর্ট বিভাগের রিট পিটিশন মামলা নং-১২০৪/২০২২ ও ১৩৭০৫/২০২২ এর আদেশ অনুযায়ী এসব অভিযান চালানো হয়।
কিন্তু উচ্চ আদালতের এই নিষেধাজ্ঞা অমান্য করে পুনরায় ইটভাটার কার্যক্রম পরিচালনা করলে গত ১৮ ফেব্রুয়ারি পুনরায় তিন ইটভাটা বন্ধ করে উপজেলা প্রশাসন।
একইসাথে উপজেলার এমএমসি, কেবিএম ও ফাইভ স্টার ভাটায় অভিযান চালিয়ে ৫০ হাজার টাকা করে মোট দেড় লাখ টাকা জরিমানা করেন। তারপরেও এই অবৈধ ইটভাটার কার্যক্রম পরিচালিত করে আসছিল ইটভাটা মালিকরা।