এদিন ফুল দিয়ে ট্রেনের চালক ও পরিচালককে বরণ করে নেন জেলা নাগরিক ফোরাম নেতরা। তবে এখনও ব্রাহ্মণবাড়িয়া রেলওয়ে স্টেশনে ট্রেনটির আসন বরাদ্দ দেয়া হয়নি। দ্রুত সময়ের মধ্যে আসন বরাদ্দ প্রক্রিয়া শেষ করে কাউন্টার ও অনলাইনে কালনীর টিকিট পাওয়া যাবে বলে জানিয়েছে রেলওয়ে কর্তৃপক্ষ।
জেলা নাগরিক ফোরাম দীর্ঘদিন ধরে কালনী এক্সপ্রেস, বিজয় এক্সপ্রেস ও উপবন এক্সপ্রেস ট্রেনের যাত্রাবিরতি ও সকল আন্তঃনগর ট্রেনের আসন সংখ্যা বৃদ্ধি এবং ঢাকা-ব্রাহ্মণবাড়িয়া রুটে নতুন একটি ট্রেন চালুর দাবিতে আন্দোলন করে আসছিল।
সোমবার বেলা ১১টা ২৫ মিনিটে ঢাকা অভিমুখে যাত্রা করা কালনী এক্সপ্রেস ব্রাহ্মণবাড়িয়া রেলওয়ে স্টেশনে প্রথমবারের মতো যাত্রাবিরতি করে। এরপর ঢাকা থেকে সিলেট যাওয়ার পথে বিকেল ৫টা ৪৫ মিনিটে দ্বিতীয়বার যাত্রাবিরতি করে ট্রেনটি। এ সময় যাত্রাবিরতিতে উচ্ছ্বসিত নাগরিক ফোরাম নেতারা ট্রেনের চালক ও পরিচালককে ফুল দিয়ে বরণ করে নেয়।
এ সময় জেলা বিএনপির সাবেক সভাপতি হাফিজুর রহমান মোল্লা, জেলা নাগরিক ফোরামের সভাপতি পীযূষ কান্তি আচার্য ও সাধারণ সম্পাদক রতন কান্তি দত্ত, খেলাঘর জেলা কমিটির সাধারণ সম্পাদক নীহার রঞ্জন সরকার এবং তরী বাংলাদেশের আহ্বায়ক শামীম আহমেদ ও আবৃত্তি শিল্পী আবিবুর রহমান পারভেজ প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।
উল্লেখ্য সিলেট থেকে ছেড়ে আসা ঢাকাগামী কালনী এক্সপ্রেস সকাল ১০টা ৫১ মিনিট এবং ঢাকা থেকে সিলেটগামী কালনী এক্সপ্রেস যাত্রাবিরতি করে বিকেল ৪টা ৪৬ মিনিটে ব্রাহ্মণবাড়িয়া রেলওয়ে স্টেশন ছেড়ে যাবে।