পুলিশ ও স্থানীয় সূত্র জানায়, দীর্ঘদিন ধরে আনন্দপুর গ্রামের আলকুরান সওদাগর গোষ্ঠী এবং কুমেদপুর গ্রামের হান্নান মিয়া গোষ্ঠীর মধ্যে আধিপত্য নিয়ে বিরোধ চলে আসছিল।
সম্প্রতি কাকাইলছেও পঞ্চায়েত কমিটি গঠন ও স্থানীয় বাজারে প্রভাব বিস্তারকে কেন্দ্র করে সেই বিরোধ আরও তীব্র আকার ধারণ করে। সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমেও দুই পক্ষ থেকে নানা উসকানিমূলক পোস্ট দেওয়া হচ্ছিল।
এর জের ধরেই সোমবার রাতে এলাকায় উত্তেজনা ছড়িয়ে পড়ে। আজ সকালে দুই পক্ষই দেশিয় অস্ত্রশস্ত্র নিয়ে সংঘর্ষে জড়িয়ে পড়ে। এতে রাসেল মিয়া নিহত হন এবং অন্তত ৫০ জন আহত হন। খবর পেয়ে পুলিশ ঘটনাস্থলে পৌঁছে দীর্ঘ দুই ঘণ্টার চেষ্টায় পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনে। পরে আহতদের উদ্ধার করে হাসপাতালে পাঠানো হয়।





