জানা যায়, গত ৫ আগস্ট ঢাকার আশুলিয়ায় আন্দোলন চলাকালে গুলিতে মামুন আহত হন। মুমূর্ষু অবস্থায় এনাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করানো হলে সেখানে চিকিৎসাধীন অবস্থায় ৭ আগস্ট তিনি মারা যান।
গত বছরের ৯ আগস্ট শহীদ মামুনের মরদেহ তার নিজ বাড়ি পিরোজপুরের মঠবাড়িয়া উপজেলার বেতমোর গ্রামে পারিবারিক কবরস্থানে দাফন করা হয়।
পরবর্তীতে, শহীদ মামুনের স্ত্রী সাথী খন্দকার আশুলিয়া থানায় একটি মামলা করেন এবং মামলার তদন্তের জন্য পুলিশ আদালতে আবেদন করে। আদালত মঠবাড়িয়া উপজেলা সহকারী কমিশনার ও নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট রাইসুল ইসলামের উপস্থিতিতে মামুনের মরদেহ উত্তোলন করার নির্দেশ দেন।
মঠবাড়িয়া উপজেলার সহকারী কমিশনার (ভূমি) ও নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট রাইসুল ইসলাম বিষয়টি নিশ্চিত করে বলেন, ‘বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে গিয়ে নিহত মামুন খন্দকারের মরদেহ আদালতের নির্দেশে কবর থেকে তোলা হয়েছে। ময়নাতদন্ত শেষে পুনরায় পরিবারের কাছে হস্তান্তর করা হবে।’