তিনি বলেন, ‘তারেক রহমান এমন কোনো কর্মসূচিকে সমর্থন করেন না; যার জন্য জনগণের দুর্ভোগের সৃষ্টি হতে পারে। তিনি এরই মধ্যে তার স্বদেশ প্রত্যাবর্তনের দিনে লন্ডনের হিথ্রো বিমানবন্দরে প্রবাসী নেতা, কর্ম ও সমর্থকদের উপস্থিত হতে নিষেধ করেছেন।’
তিনি আরও বলেন, ‘তিনি (তারেক রহমান) বিমানবন্দর থেকে সরাসরি তার গুরুতর অসুস্থ মা খালেদা জিয়াকে দেখতে হাসপাতালে যাবেন। যেতে চান তার পিতা জিয়াউর রহমানের মাজার জিয়ারত করতে, যেতে চান তার ভাইয়ের কবরের পাশে। জনদুর্ভোগ পরিহার করতে সরকারি ছুটির দিনকে তার প্রত্যাবর্তনের দিন হিসেবে নির্ধারণ করেছেন।’
আরও পড়ুন:
সালাহউদ্দিন আহমেদ বলেন, ‘মঞ্চস্থলে ২০টি মেডিকেল ক্যাম্প থাকবে। সার্বক্ষণিক চিকিৎসক, ওষুধপত্র ও অ্যাম্বুলেন্সসহ ছয় শয্যার একটি ফিল্ড হাসপাতালও থাকবে।’
তিনি বলেন, ‘আগামী ২৭ তারিখে তার জাতীয় পরিচয়পত্রের সব কাজগুলো করবেন। এরপর শহিদ ওসমান হাদির কবর জিয়ারত করবেন। যাওয়ার পথে তিনি পঙ্গু হাসপাতালে জুলাই অথ্যুত্থানে আহতদের দেখতে যাবেন। এরপর আরও একটি অনুষ্ঠান হবে, সেটার বিস্তারিত এখনো ঠিক করিনি।’
তিনি আরও বলেন, ‘আগামী ২৬ তারিখ জুমা শেষে তারেক রহমান প্রথমে শহিদ জিয়ার মাজারে যাবেন। সেখান থেকে জাতীয় স্মৃতিসৌধে যাবেন।’




