তিনি বলেন, ‘ফ্যাসিস্টের আমলে ধর্মীয় স্বাধীনতা ছিল নিষিদ্ধ। শুধু কুরআন হাদিস ও নামাজ পড়ার কারণে হাজার হাজার শিক্ষার্থীদের নির্যাতন করা হয়েছিল।’
সাদিক কায়েম বলেন, ‘আজকের প্রজন্ম ইনসাফের জন্য বিপ্লব করেছে এবং ফ্যাসিস্টদের পরাজিত করেছে। অনুষ্ঠানে ধর্ম উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. আ. ফ. ম. খালিদ হোসেন বলেন, তানযীমুল উম্মাহ ভবিষ্যতে সৎ ও যোগ্য নাগরিক তৈরি করবে, যারা রাষ্ট্র পরিচালনায় ভূমিকা রাখবে।’
অন্যদিকে ড. মিজানুর রহমান আজহারী হাফেজদের উদ্দেশ্যে বলেন, ‘কুরআন মুখস্থ রাখা সহজ, কিন্তু তা ধরে রাখা কঠিন।’ তাই হাফেজদের প্রতিদিন কুরআন অনুশীলনের পরামর্শ দেন তিনি।
বক্তারা বলেন, ‘ইনসাফভিত্তিক বাংলাদেশ গড়তে হাফেজদেরও এগিয়ে আসতে হবে, কারণ ন্যায়ের সমাজ প্রতিষ্ঠায় তাদের ভূমিকা অপরিহার্য। অনুষ্ঠানে সারা দেশের ১ হাজার ৭১৫ জন হাফেজ ও তাদের অভিভাবকদের সম্মাননা প্রদান করা হয়।





