নাটকের গল্প সম্পর্কে জিজ্ঞেস করা হয়েছিল নির্মাতার কাছে। তার ভাষ্য- হঠাৎ করেই গুমের শিকার হন অভিনেতা আরশ খান। শুরু হয় বন্দি জীবনে বাঁচার সংগ্রাম। তার পায়ে শিকল পরানো। ঘরের এক কোনা থেকে যেতে পারেন অন্য কোনায়। ঘর থেকে বের হওয়ার সুযোগ নেই। এক ঘরে একা থাকতে হয় দিনের পর দিন। কয়েকদিনের খাবার ছিল ঘরে।
গল্পে দেখা যাবে, একপর্যায়ে ফুরিয়ে যায় খাবার। আরশ চিবিয়ে খান কাঁচা আলু। একসময় তাও ফুরিয়ে যায়। পরিবারকে দেখার আর্তনাদ আর অনাহারে মৃত্যুর হাত থেকে বাঁচার প্রাণপণ চেষ্টা দর্শককে বন্দি করে রাখে একটা ঘরে। একটা সময় জানা যাবে আরশের বন্দিত্বের কারণ।
মুক্তির পর থেকেই নাটকের গল্প নিয়ে প্রশংসা করেছেন অনেকে। প্রশংসা হচ্ছে আরশ খানের অভিনয় নিয়েও। নাটকটির ব্যাপারে আরশ খান তার ব্যক্তিগত ফেসবুকে লেখেন, ‘অনেক প্রিয় একটি কাজ বন্দি। ইউটিউবে প্রায় হাজারখানেক কমেন্ট এসেছে, যার সবই প্রায় প্রশংসামূলক। অনেক মানুষ বন্দি গল্পটিকে তাদের পরিবারের গল্প বলে উল্লেখ করেছেন।’





