আজ (সোমবার, ৮ সেপ্টেম্বর) সচিবালয়ে অনুষ্ঠিত রেমা-কালেঙ্গা সংরক্ষিত বনের অনলাইন মনিটরিং সভাতে উপদেষ্টা এসব কথা বলেন। তিনি জানান, রেমা-কালেঙ্গা, সাতছড়ি ও লাঠিটিলা সংরক্ষিত বনের ২০১৫, ২০২০ ও ২০২৫ সালের স্যাটেলাইট ইমেজ ব্যবহার করে বনাঞ্চলের পরিবর্তন শনাক্তকরণের জন্য বাংলাদেশ মহাকাশ গবেষণা ও দূর অনুধাবন প্রতিষ্ঠান (স্পারসো) এর সহায়তা নেয়া হবে। পাশাপাশি, ভূমি মন্ত্রণালয় থেকে হাই রেজোলিউশন ইমেজ ও সার্ভে অব বাংলাদেশ থেকে ড্রোন সহায়তা গ্রহণ করা হবে।
সভায় জানানো হয়, অচিরেই বন অধিদপ্তর রেমা-কালেঙ্গা সংরক্ষিত বনের মাতৃগাছ জরিপ ও নম্বর প্রদানের কাজ শুরু করবে, যেখানে সুফল প্রকল্পের প্রশিক্ষণপ্রাপ্ত কর্মচারীরা নিয়োজিত থাকবেন। দেশের সব বনাঞ্চলে মাতৃগাছ শনাক্তকরণ কার্যক্রম দ্রুত শুরু হবে এবং এর জন্য বিভাগীয় বন কর্মকর্তাদের সহযোগিতা নেয়া হবে।
ডাক, টেলিযোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তি মন্ত্রণালয়ের প্রতিমন্ত্রী পদমর্যাদার বিশেষ সহকারী ফয়েজ আহমদ তৈয়্যব জানান, বনকে প্রযুক্তি নির্ভর নজরদারির আওতায় আনার জন্য বন অধিদপ্তরের সমস্যা চিহ্নিত করে প্রয়োজনীয় সমাধান নেয়া হবে। এ কাজে সরকারের সংশ্লিষ্ট বিভিন্ন দপ্তরের সহায়তা এবং বিশেষজ্ঞদের নিয়োজিত করা হবে।
সভায় উপস্থিত ছিলেন পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রণালয়ের সচিব ড. ফারহিনা আহমেদ, যুগ্ম সচিব (বন) শামিমা বেগম, প্রধান বন সংরক্ষক মো. আমীর হোসাইন চৌধুরী, উপপ্রধান বন সংরক্ষক মো. রকিবুল হাসান মুকুল প্রমুখ।





